#গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন
#পর্বঃ ৫
আমি কাকিমার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম বোঝার চেষ্টা করছিলাম যে কাকিমা কি সন্তুষ্ট? আমাকে কি সুযোগ দেবে? হঠাৎ কাকিমা আমার চোখের দিকে তাকালো আর বললো,
- সত্যি করে বলতো আজ অব্দি কাউকেই লাগাস নি?
আমি বললাম,
- দূর মেয়ে কোথায় পাবো“ যে লাগাবো?
কাকিমা নিজের ঠোঁট দুটো একবার কামড়ে ধরলো। এবার আমি সাহস করে জিজ্ঞাসা করলাম,
- কাকিমা তুমি আমায় লাগাতে দেবে?
প্রশ্নটা শুনে কাকিমা চোখগুলো বড় বড় করে আমার দিকে তাকালো আর বলল,
- তোর তো সাহস কম নয়! মায়ের বয়সী একটা মহিলাকে এই কথা বলছিস? জানিস আমি বয়েসে কতো বড়ো?
আমি বললাম,
- মার বয়সী একটা মহিলা যদি আমার বাঁ*ড়া নিয়ে খেলতে পারে তাহলে তাকে এই প্রশ্নটাও আমি করতেই পারি।
আমার সাহস দেখে কাকিমা একটু চমকে গেলো। কাকিমা আমায় বলল,
- কাকু জানলে কিন্তু তোকে জ্যান্ত রাখবে না।
আমি বললাম,
- আমি ভয় পাই না তাতে। তোমাকে আমি ভালোবাসি।
আমি কাকিমাকে সন্তুষ্ট করার জন্য যা খুশি তাই বলছিলাম! কাকিমা হেসে বলল,
- লাগাতে গেলে কিন্তু তার দাম দিতে হবে। পারবি তো?
আমি বললাম,
- তুমি যা বলবে আমি তাই করবো। আমাকে তোমার দাস মনে করো।
কাকিমা হাসলো আর আমার বা*ড়াটা শক্ত করে টিপে দিলো। তারপর কাকিমা বলল,
- ঠিক আছে।
এই বলে আমার বা*ড়া টার দিকে তাকালো তাকিয়ে বলল,
- এই চুলগুলো কাটবি কাল। এত চুল আমার ভাল লাগেনা। একটু ছোট করে কাটবি।
আমি বললাম,
- ঠিক আছে কাকিমা কাল কেটে আসবো। তাহলে কি কাকিমা কাল থেকেই শুরু করবো আমরা?
কাকিমা বলল,
- কি শুরু করবো?
আমি বললাম,
- দেখো আমি তো কিছুই জানি না। এই সমস্ত ব্যাপারে শুধুই দেখেছি। কিছু করিনি কখনো। তুমি আমার শিক্ষিকা তুমি আমাকে শেখাবে সব কিছু।
কাকিমা আমার গাল টিপে বলল,
- আর তর সইছে না নাকি? তাড়াহুড়া করে কিছু হবে না। ওরকম বলতে পারছি না কবে শেখাবো, যেদিন মনে হবে সেদিন আমি তোকে শেখাবো। অপেক্ষা করতে হবে তোকে।
আমি বললাম,
- ঠিক আছে।
এই বলে কাকিমা মাটিতে হাঁটু গেড়ে বসলো। মুখটাকে আমার বাঁ*ড়ার কাছে নিয়ে এলো বলল,
- খুব সুন্দর বানিয়েছিস কিন্তু।
তারপর হুট করে বা*ড়া টাকে পিছনের দিকে টানলো তাতে আমার বা*ড়ার সামনের চামড়াটা গুটিয়ে গেলো। সঙ্গে সঙ্গে বা*ড়ার সামনের লাল টুপি অংশটা বেরিয়ে পরলো। আমি খুব উত্তেজিত ছিলাম। কাকিমা যেই বা*ড়া টাকে চেপে ধরলো ওমনি বা*ড়ার সামনের চেরা মুখটা দিয়ে এক ফোঁটা রস বেরিয়ে এলো। তাই দেখে কাকিমা বলল,
- তোর যতো রস আছে আমি সব চু'ষে বের করে নেবো!
আমার খুব মজা লাগছিলো। আমি কাকীমার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে ছিলাম। আমি যেনো মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। কাকিমা বা*ড়া টাকে কচলানো শুরু করলো। বা*ড়া টাকে ধরে উপর-নীচে ওপর-নিচ করতে থাকলো। আর বা*ড়ার মাথা দিয়ে কাম রস বেরোতে থাকলো। আমি তখন জানতাম না যে এটা কে প্রি-কা-ম বলে। আমি কাকিমাকে জিজ্ঞাসা করলাম,
- কাকিমা এই রসটাই কি বাচ্চা তৈরি করে?
কাকিমা বলল,
- নারে এটাতো প্রি-কা ম এটাতে কিছু হয় না। তোর যে সাদা ঘন রসটা বের হবে সেটা থেকে বাচ্চা তৈরি হয়।
আমি মাথা নাড়ালাম আর বললাম,
- তাহলে কাকিমা আমি যদি তোমায় লাগাই তাহলে কি তুমি আবার মা হবে?
কাকিমা বলল,
- দূর বোকা লাগালেই কি মা হয় নাকি? অনেক রকম ব্যাপার আছে। যখন লাগাবি তখন জানবি।
ওদিকে কাকিমা বা*ড়াটা টিপে যাচ্ছে। আর আমার বাঁ*ড়া আর কাকিমার হাত দুটোই সাদা সাদা ফেনায় ভরে গেছে। আর একটা অপূর্ব কাম কাম গন্ধ বেরোচ্ছিল। কাকিমার হাতে যেনো জাদু আছে। কাকিমা রস টাকে ভালো করে হাতে মাখিয়ে বা*ড়ার ঠিক মাথা থেকে গোড়া অবধি হাত চালাচ্ছিল। প্রতি সেকেন্ডে আমার শরীরে এক শিহরণ প্রবাহিত হচ্ছিল। পুরো শরীরটা কেমন যেন শনশন করতে লাগলো।
আমার পায়ের আঙ্গুল গুলো কাঁপছিল। দুই হাত দিয়ে আমি বিছানার চাদর খামচে ধরলাম। মুখ দিয়ে ‘আ হ কাকিমা’ এরকম ধ্বনি বেরিয়ে আসছিলো। কাকিমা বলল, “বেশি শব্দ করিস না, কেউ শুনে ফেলবে।“ আমি তখনই মুখ বন্ধ করে নিলাম। কাকিমা তার অভিজ্ঞ হাতে সপাট সপাট করে আমার বা*ড়াটা খেঁচে চলেছে। কাকিমার হাতে সত্যিই জাদু আছে।
আমি নিজে যখন হাত মারি তখনো এতটা মজা পাইনা। এরকম আরও 3-4 মিনিট চললো। হঠাৎ আমার কোমর থেকে মাথা অব্দি কেপে উঠলো। আমি বুঝলাম এক্ষুনি বের হবে। আমি কাকিমা কে বললাম,
- কাকিমা এবার বেরোবে।
শুনেই কাকিমা একটু সরে বসলো কিন্তু হাত চালানো থামলো না। কাকিমা এবার শুধু বা*ড়ার মাথা টুকু ধরে কচ কচ কচ কচ করে উপর নিচে করতে লাগলো।
অমনি বা*ড়ার মাথার ছেঁদাটা দিয়ে চিরিক চিরিক করে সাদা ঘন বী*র্য ছিটকে ছিটকে পরলো। শেষের দিকে গড়িয়ে পরতেই সেই বী'র্য কাকিমার হাতের ধাক্কায় পুরো হাতে আর পুরো বা*ড়ায় মাখামাখি হয়ে গেল। তবুও কাকিমা থামলো না। অভিজ্ঞ মহিলার মত এবার বাঁ*ড়ার গোড়া থেকে টেনে টেনে উপরে তুলতে লাগলো। আমি বুঝলাম কাকিমা চাইছে আমার বাঁ*ড়ায় যতটা মা ল আছে সব টুকু বের করে নিতে।
আর তাই হলো ও, বা*ড়ার মধ্যে শেষ ফোঁটা মা'ল টুকুও বেরিয়ে এলো। বা*ড়াটা আমার এবার চিনচিন করতে লাগলো। অনেক ধকল গেছে। এরকম অভিজ্ঞ হাতের খিচুনি আমার জীবনে প্রথম। কাকিমা এবার হাত চালানো বন্ধ করলো। কাকিমার হাত বেয়ে বেয়ে আমার ফ্যাদা ঝুলে ঝুলে পড়ছিলো। কাকিমা উঠে একটা পাতলা নেকড়া মতো নিয়ে এলো। নিজের হাত মুছলো। তখন কাকিমা বলল,
- সত্যিই খুব রস তোর শরীরে! ই শ শ কতোটা বেরিয়েছে দেখ।
চলবে...