Type Here to Get Search Results !

কাকিমার গুপ্তধন ( পর্ব ৬ )


 #গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন

#পর্বঃ ৬

কাকিমা এবার হাত চালানো বন্ধ করলো। কাকিমার হাত বেয়ে বেয়ে আমার ফ্যাদা ঝুলে ঝুলে পড়ছিলো। কাকিমা উঠে একটা পাতলা নেকড়া মতো নিয়ে এলো। নিজের হাত মুছলো। তখন কাকিমা বলল,

- সত্যিই খুব রস তোর শরীরে! ই শ শ কতোটা বেরিয়েছে দেখ।

আমি হাসলাম। এটা নিজের প্রতি একটা কমপ্লিমেন্ট হিসেবে নিলাম। তারপর নেকড়াটা আমাকে ছুঁড়ে দিলো। বললো “নে পরিষ্কার কর” আমি আমার বা*ড়াটা মুছে পরিষ্কার করলাম। কিছুটা ঘন রস মেঝেতে পরে ছিলো। সেটুকু পরিষ্কার করতে গেলাম। কাকিমা বলল,

- থাক ওই টুকু থাক ওটা আমি করে নেবো।

কাকিমা আবার আমার বা*ড়ার দিকে তাকিয়ে বলল,

- এখনো খাড়া হয়ে রয়েছে! কি জিনিস বানিয়েছিস তুই বাহ।

আমি হেসে বললাম, 

- তুমি এটার উপর যতদিন না বসবে ততদিন বুঝবে না এটা কি জিনিস!

কাকিমা আবার আমার সাহস দেখে চমকে গেলো আর বলল, 

- সাহস ভালো কিন্তু দুঃসাহস ভালো নয়”

আমি মাথা নীচু করলাম তখন কাকিমা বলল,

- এই সমস্ত কথা যেন তোর আর আমার মধ্যেই থাকে। বাইরে আর কেউ জানলে কিন্তু তোর সমস্ত স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে। 

আমি বললাম,

- চিন্তা করো না কেউ জানবে না।

কাকিমা বলল, 

- গুড বয়।

কাকিমা আবার আমার বাড়ার দিকে তাকালো বলল, 

- এবার ওটাকে ভেতরে ঢোকা। প্যান্টটা ঠিক করে পরে নে।

আমি আমার প্যান্টটা ঠিক করলাম। বা*ড়া টাকে জাঙ্গিয়ার ভেতর ঢুকালাম। বেল্টটা লাগালাম। কাকিমা বলল,

- যা এবার ঐ ঘরে গিয়ে বস ভোলা চলে আসবে। তুই ঠান্ডা হয়ে গেছিস তো?

আমি বললাম, 

- হ্যাঁ, কাকিমা ঠান্ডা হয়ে গেছি। তুমিই পারো আমায় ঠান্ডা করতে।

কাকিমা বলল, 

- বেশি লাফানোর দরকার নেই। শান্ত হয়ে ওঘরে যা।

আমি একটু উত্তেজিত ছিলাম আবার জিজ্ঞাসা করলাম, 

- তাহলে কাকিমা আবার কালকে হবে?

কাকিমা বলল,

- এক্ষুনি আমি বলতে পারছি না। যখন আমার মনে হবে আমি বলবো।

আমি বললাম,

- ঠিক আছে”

এই বলে আমি পড়ানোর ঘরে চলে এলাম। কিছুক্ষন পর ভোলা এলে ওকে পড়িয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। ঐদিনের পর থেকে কাকিমার কথাবার্তায়, চলাফেরায় একটু পরিবর্তন এসেছিলো। কাকিমা যখন পড়ানোর সময় আমাকে চা দিতে আসতো তখন অনেকটা নাভির নিচে শাড়ি পড়ে কোমর দুলিয়ে, হেলে দুলে ঘরে আসতো। চা দিয়ে আমার দিকে আড় চোখে তাকাতো, আর মিচকি মিচকি হাসতো।

আমিও সুযোগ খুঁজতাম কাকিমার গায়ে হাত দেওয়ার। কাকিমার সাথে একা কথা বলার। দেখতে দেখতে এক সপ্তাহ কেটে গেলো। গরমকাল পেরিয়ে বর্ষাকালের সময় এসেছিলো। বর্ষাকালে যেটা হয় যখন তখন তুমুল বৃষ্টি। মানুষ এদিক-ওদিক আটকে পড়ে। পড়াও মাঝে মাঝে ক্যানসেল হয়ে যায়। তুমুল বৃষ্টির মধ্যে আমি পড়াতে যেতে পারতাম না।

ঠিক এরকমই একটা সময় আমি আর একটা সুযোগ পেলাম। এই সুযোগটাও হাতছাড়া করলাম না। এরকমই একদিন পরানোর ডেটে সকালে তুমুল বৃষ্টি হলো। আমি জানতাম ভোলা আজ মাসির বাড়ি যাবে ও পরতে বসে কয়েকদিন আগে আমাকে বলেছিলো।

তাও দুপুরের দিকে বৃষ্টিটা একটু কমলে আমি চলে যাই ভোলাদের বাড়িতে। আমি যে ঘরে পড়াতাম সেই ঘরে ঢুকলাম। দেখলাম ঘরের লাইট বন্ধ। অন্ধকার কেউ নেই ঘরে। ঢোকার আওয়াজ পেতেই ভোলার মা পাশের ঘর থেকে চলে আসে। আমাকে দেখে চমকে যায়। কাকিমা বলে,

- দীপু তুই? আজ তো ভোলা বাড়ি নেই। তুই জানতিস না?

আমি না জানার ভান করে বললাম,

- না কাকিমা আমাকে তো ভোলা বলে নি।

কাকিমা বললো,

- আমি তো ভোলাকে বলে দিয়েছিলাম তোকে বলে দিতে যে তিনদিন পড়াতে আসতে হবে না ও মাসির বাড়ি যাবে।

আমি বললাম,

- না কাকিমা ভোলা কিছুই বলেনি। বললে কি আমি এই তুমুল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে আসতাম?

এতোসব কিছুর মধ্যে হঠাৎই আবার জোরে, খুব জোরে তুমুল বৃষ্টি হতে থাকলো। আমি কাকিমাকে বললাম,

- তাহলে আমি বাড়ি চলে যায়।

কাকিমা বারান্দা দিয়ে আকাশের দিকে তাকালো একবার তারপর বলল,

- এত বৃষ্টিতে কি করে বাড়ি যাবি? বস কিছুক্ষণ। বৃষ্টি কমুক তারপর যাবি।

আমি মনে মনে খুব খুশি হলাম এটা ভেবে যে আজকেও আমার প্ল্যান টা কাজ করে গেলো। আর সুযোগটা এসে গেল। মনে মনে ভাবলাম আজকে নিশ্চই অনেক কিছু হবে। আমি কাকিমাকে জিজ্ঞাসা করলাম,

- কাকু বাড়িতে নেই?

কাকিমা বলল,

- তোর কাকুর তো কোন দিনই ছুটি নেই।

আমি মনে মনে দারুণ খুশি হলাম একটু হেসে ফেললাম। কাকিমা আমাকে লক্ষ্য করলো যে আমি হাসছি। তাই দেখে কাকিমা জিজ্ঞাসা করল,

- ভোলা আজ বাড়িতে থাকবে না সেটা তো তুই জানতিস। ইচ্ছা করে এলি তাই না?

আমি বললাম, 

- না কাকিমা আমি সত্যি জানতাম না। এমনি এমনি বৃষ্টির মধ্যে আমি কেন আসবো?

কাকিমা বলল, 

- থাক হয়েছে। সব বুঝি আমি। ন্যাকামো করিস না।

আমি হেসে ফেললাম। আমি খুব খুশি হলাম, বাড়িতে আমি আর কাকিমা একা। কাকিমা বলল, “এই ঘরে বস” আমি বেডরুমে গিয়ে বসলাম। কাকিমা বলল, “দাড়া সিড়ির সামনের গ্রিলটা লাগিয়ে দিই। দুপুরবেলা না হলে কেও ঢুকে যাবে।“ এই বলে কাকিমা সিঁড়ির সামনের দরজাটা তালা লাগিয়ে দিল। কাকিমাও বেডরুমে ঢুকলো। আমি পা ঝুলিয়া খাটে বসেছিলাম। আমাকে বলল, “উঠে বস”

আমিও উঠে বসলাম। কাকিমা আজকে একটা পাতলা নাইটি পরে আছে। নাইটিটা স্লিভলেস। আজ পড়া নেই তাই নাইটি পড়েছেন না হলে আমি সব সময় কাকিমাকে শাড়িতেই দেখেছি। আজ প্রথম নাইটি পড়ে দেখছি। হট লাগছে। আমি কাকিমা কে বললাম,

- কাকিমা আজ তোমায় খুব হট দেখাচ্ছে।

কাকিমা আমাকে পাল্টা জিজ্ঞাসা করলো,

- শুধু হট?

আমি হেসে বললাম, 

- বেশ সে ক্সি লাগছে!

কাকিমা বলল, 

- দেখে “তোর কামান দাঁড়িয়ে গেছে নাকি?

আমি হেসে বললাম, 

- অনেকক্ষণ আগেই।

কাকিমা একটা গাডার দিয়ে নিজের চুল টা বাধতে বাধতে বলল, 

- আজ কিন্তু অনেকটা সময় আছে যতক্ষণ বৃষ্টি থামছে না ততক্ষণ তুই থাকবি।

হাত তুলে চুল বাধার সময় কাকিমার বগল টা দেখতে পেলাম। লোম কামিয়েছে, কাকিমার বগল দুটো একদম পরিষ্কার। নাইটির হাতা গুলো অনেকটা করে কাটা। সাইড দিয়ে মা*ইয়ের পাশের জায়গাটা দেখা যাচ্ছে। উত্তেজনায় আমার বা*ড়াটা শক্ত হতে লাগল। আমি বললাম,

- বৃষ্টি মনে হচ্ছে অনেকক্ষণ চলবে।

কাকিমা আমার দিকে তাকিয়ে হাসলো। আমি বললাম,

- আজকে তাহলে আমায় শিখিয়ে দাও?


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area