#গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন
#পর্বঃ ৭
কাকিমার বগল দুটো একদম পরিষ্কার। নাইটির হাতা গুলো অনেকটা করে কাটা। সাইড দিয়ে মা*ইয়ের পাশের জায়গাটা দেখা যাচ্ছে। উত্তেজনায় আমার বা*ড়াটা শক্ত হতে লাগল। আমি বললাম,
- বৃষ্টি মনে হচ্ছে অনেকক্ষণ চলবে।
কাকিমা আমার দিকে তাকিয়ে হাসলো। আমি বললাম,
- আজকে তাহলে আমায় শিখিয়ে দাও?
কাকিমা বলল,
- কী শিখতে চাস?
আমি বললাম,
- কিভাবে আদর করতে হয়?
কাকিমা একটা কামুক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকালো। আমার বা*ড়াটা আরো শক্ত হতে থাকলো। কাকিমা বলল,
- আমার থেকে শিখে অন্য মেয়ের উপর এপ্লাই করবি?
আমি বললাম,
- কাকিমা আমি তোমারই দাস। তোমাকে ছাড়া অন্য মেয়ের কাছে যাব কি করে?
কাকিমা বলল,
- তাই নাকি? তা সারা জীবন আমারই দাস হয়ে থাকবি?
আমি বললাম,
- হ্যাঁ
কাকিমা বলল,
- শুরুতে ওরকম মনে হয়। কিছুদিন যাক তারপর দেখবো এই বুড়ির কত কদর করিস।
আমি বললাম,
- কাকিমা তুমি আমার কামদেবী। তুমি কোনদিনও বুড়ি হবে না।
আমার কথা শুনে কাকিমা হেসে ফেলল। হাসি মুখে আমার দিকে তাকালো। মনে হলো কাকিমা টোপ গিলে ফেলেছে। এবার আর আমাকে কিছু করতে হবে না। কাকিমা নিজেই লাগাতে দেবে।
কাকিমা খাটের উপর উঠে এলো। খাটের উপর ওঠার সময় কাকিমা যেই সামনের দিকে ঝুঁকলো অমনি সামনের নাইটির কাটা অংশটা দিয়ে মা*ইয়ের খাঁজ দেখতে পেলাম। আমার বা*ড়ার ডগাটা কট কট করে উঠলো। আমি হাত দিয়ে প্যান্টের উপর দিয়েই বা*ড়াটা একবার চুলকে নিলাম। কাকিমা দেখতে পেলো। আমার পাশে বসলো আর জিজ্ঞাসা করল,
- এখনই লাফাচ্ছে নাকি?
আমি বললাম,
- তোমাকে দেখলেই লাফায়।
কাকিমা আমার গাল টিপলো বলল,
- খুব দুষ্টু হয়েছিস।
আমি বললাম,
- কাকিমা শেখাও!
কাকিমা আমাকে জিজ্ঞাসা করল,
- কি কি শিখতে চাস?
আমি বললাম,
- সব কিছু যা যা তোমাকে আনন্দ দেয়।
কাকিমা বলল,
- তাও কি কি বল শুনি।
আমি বললাম,
- চুমু খাওয়া, মা*ই চোষা, মা*ই টেপা, চো দা চু দি ” সবকিছু।
কাকিমা বলল,
- মেয়েদের গু*দ দেখেছিস কখনো?
আমি বললাম,
- সেটা ফোনে দেখেছি। সামনা সামনি দেখিনি।
কাকিমা বলল,
- আমাকে আদর করতে গেলে কিন্তু তোকে গু*দ খাওয়া শিখতে হবে।
আমি বললাম,
- হ্যাঁ নিশ্চয়ই তোমার গু*দটা খাবো সে তো আমার সৌভাগ্য।
আমি উল্টে জিজ্ঞাসা করলাম,
- কাকিমা তুমি আমার বা*ড়াটা খাবে তো?
কাকিমা বলল,
- বাঁ*ড়া আমি খাব না। তোর কাকুর টাই খাইনা।
আমি বললাম,
- এত বছরে একবারও খাওনি?
কাকিমা বলল,
- বিয়ের পরপর ও জোর করতো তাই খেয়েছিলাম কিছুদিন। কিন্তু আমার ভালো লাগে না। এখন আর খাই না আর তোরটাও খাবো না।
আমি বললাম,
- ঠিক আছে কাকিমা কোনো ব্যাপার না। আমাকে তোমারটা খেতে দিও তাহলেই হবে।
কাকিমা মাথা নাড়ালো। আমি বললাম,
- কাকিমা তোমার মা*ইদুটো চুষবো।
কাকিমা বলল,
- নিশ্চয়ই সেটাও তো আদরের একটা অংশ।
আমি হুট করে কাকিমার মা*ইয়ের উপর হাত দিলাম। বাঁ হাত দিয়ে ডান মা*ই টাকে টিপতেই কাকিমা বলল,
- আগেই মাইতে হাত মারতে নেই।
এই বলে কাকিমা নিজের মুখটা আমার দিকে এগিয়ে দিলো। আমি বুঝলাম কাকিমা কি চাইছে। আমি কাকিমার ঠোঁটদুটো নিজের ঠোঁটে চেপে ধরলাম। কাকিমার ঠোঁটটা কিছুটা চুষেই কাকিমার মুখের মধ্যে আমি জিভ ঢোকাতে চাইলাম। কাকিমা মুখ ছাড়িয়ে বলল,
- বোকা শুরুতেই কেউ জিভ ঢোকায় না। আগে উপরের ঠোট তারপর নিচের ঠোঁট এক এক করে চুষতে হয় তারপর আস্তে আস্তে জিভ ঢোকাতে হয়।
আমি মাথা নাড়লাম যেমনভাবে কাকিমা বললো আমি ঠিক তেমন টাই করলাম। এবার কাকিমার মুখে জিভ ঢোকাতেই কাকিমা সারা দিলো। কাকিমাও নিজের জিভটা দিয়ে আমার জিভটা চেটে, আমার জিভটা চুষতে লাগলো। তারপর কাকিমা নিজের জিভটা আমার মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে দিলো। আমিও চুষে খেতে থাকলাম। কাকিমার ঠোঁটটা তখন আমার কাছে অমৃত।
আমি আমার জিভ দিয়ে কাকিমার ওপরের নিচের দাঁতগুলো চাটতে থাকলাম। জীবনে প্রথমবার কাউকে চুমু খাচ্ছিলাম। তাই আমার অভিজ্ঞতা অতোটা নেই। ইমরান হাসমির সিনেমা যেটুকু দেখেছি তাই জানি। কাকিমার থুতুতে একটা মৌরি মৌরি স্বাদ। হয়তো দুপুরে খাওয়ার পর কাকিমা মৌরি খেয়েছে। বেশ ভালই লাগছিল চুমু খেতে। বা*ড়াটা ও ঠাটিয়ে উঠেছিলো।
হুট করে ডান হাত দিয়ে কাকিমার একটা মা*ই আমি খুব জোরে চেপে ধরি। চুমু খেতে খেতে কাকিমা শব্দ “উ হ হ” করে ওঠে। তবে আমি তখনই কাকিমার ঠোঁটদুটো আবার চেপে ধরে চুষতে থাকি। কাকিমা জিভটা আমি বারবার নিজের মুখের মধ্যে টেনে নিচ্ছিলাম নিয়ে চুষছিলাম। অল্প অল্প কামড়াচ্ছিল। কাকিমার ঠোঁটেও কামড়াচ্ছিলাম। কাকিমা বলল,
- একটু আস্তে তোর কাকু দেখলে সন্দেহ করবে।
চলবে...