#গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন
#পর্বঃ ৮
কাকিমার একটা মা*ই আমি খুব জোরে চেপে ধরি। চুমু খেতে খেতে কাকিমা শব্দ “উ হ হ” করে ওঠে। তবে আমি তখনই কাকিমার ঠোঁটদুটো আবার চেপে ধরে চুষতে থাকি। কাকিমা জিভটা আমি বারবার নিজের মুখের মধ্যে টেনে নিচ্ছিলাম নিয়ে চুষছিলাম। অল্প অল্প কামড়াচ্ছিল। কাকিমার ঠোঁটেও কামড়াচ্ছিলাম। কাকিমা বলল,
- একটু আস্তে তোর কাকু দেখলে সন্দেহ করবে।
কাকিমার মা*ই আমি পকপক করে টিপছিলাম। কাকিমা মজা নিচ্ছিলো। হঠাৎ কাকিমা আমার ঠোঁট দুটো ছেড়ে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরল। কাকিমার বড়ো বড়ো মা*ই গুলো আমার বুকের সাথে সেঁটে গেলো। আমি কাকিমার ঘারে চুমু খেতে থাকলাম। কাকিমার ঘাড়ে জিভ দিয়ে সুরসুরিও দিচ্ছিলাম। কাকিমা উত্তেজনায় আমাকে আরও জোরে চেপে ধরলো।
আমি বুঝতে পারলাম কাকিমার সে ক্স উঠছে। এটাকে কাজে লাগাতে হবে। কাকিমার নাইটি টা খুব ঢলঢলে ছিলো। ডান হাত দিয়ে কাকিমার বাঁ কাধের নাইটির সরু হাতাটা টেনে নামালাম। কাকিমার বুকে কিছুটা অংশ উন্মুক্ত হয়ে গেলো। বাঁ দিকের মা*ইটা বেশ খানিকটা দেখা যাচ্ছিলো। খাজটা বেশ দৃশ্যমান। আমি ওই জায়গায় চুমু খেতে থাকলাম। কাকিমা আমার মাথাটা চেপে ধরলো। চুমু খেতে খেতে কাকিমার নাইটি আরেকটু নিচে নামিয়ে দিলাম। আরেকটু নিচে নামাতে কাকিমার একটা মা*ই আমার সামনে উন্মুক্ত হয়ে গেলো।
আমি সঙ্গে সঙ্গে মা*ইয়ের বোটাটা মুখের মধ্যে পুরে নিলাম। ডুমুরের মত সাইজের বোটাটা আমি চুক চুক করে চুষছিলাম। আ হ হ হ কি নরম তুলতুলে মা*ই চুষতে খুব ভালো লাগছে। কাকিমা ও মজা পাচ্ছিলো।
হঠাৎ করে কেন জানিনা কাকিমার বোঁটাটা আমি দাঁতের কোনা দিয়ে একটা কামড় দিলাম। আমার মাথার চুল খামছে ধরলো। আমার মুখ থেকে নিজের মা*ইয়ের বোঁটাটাকে ছাড়িয়ে নিয়ে বলল,
- হারামজাদা এখানে কামড়া কামড়ি করিস না। লাল দাগ হলে কাকু সন্দেহ করবে। তখন কি তুই আসবি বাঁচাতে?
আমি পাল্টা বললাম,
- কেনো কাকু নিজে কামড়ায় না?
কাকিমা বলল,
- এখন আর কাকু কামড়ায় না। এখন শুধু চো*দে। তাও ইচ্ছে হলে।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম,
- রোজ চো*দে?
কাকিমা বলল,
- না না মাসে দু একবার।
আমি বললাম,
- ও আচ্ছা”।
কাকিমা বলল,
- নে মা*ইটা চুষে খা শুধু কামড়াস না। কতদিন কেউ বোঁটা গুলো চো*ষেনি। ও ও আ আ হহ।
বাঁ দিকের মা*ইটা খেতে খেতে আমি ডান দিকের নাইটির হাতা টা নামিয়ে দিলাম এবার বাঁ দিকের মা*ইটা ছেড়ে ডান দিকের মা*ইটা চুষতে থাকলাম। এইভাবে এক এক করে একবার ডান দিকেরটা একবার বা দিকেরটা পালা করে চুষছিলাম। 10 মিনিট মা*ই চোসার পর কাকিমা বলল,
- আয় এবার আমার গু*দটা খা।
আমার চোখ ঝলমল করে উঠলো। আমার ঠিক স্বপ্নপূরণের সময় প্রস্তুত। এই সময়টাই তো চেয়েছিলাম। আমি আমার কামদেবীর গু*দ দর্শন করবো। এটাই আমার জীবনের সার্থকতা। আমি বললাম,
- হ্যা কাকিমা দেখি তোমার গু*দটা”
কাকিমার মা*ই দুটো নাইটির মধ্যে ঢোকালো তারপর দুটো হাতা ঠিক করলো। তারপর একটা কোনায় সরে বসলো। দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে পা দুটোকে ভাঁজ করে মাঝখানটা ফাক করলো। এবার আস্তে আস্তে ম্যাক্সিটা উপরের দিকে তুললো। আস্তে আস্তে আমি কাকিমা পা, থাই এবং অবশেষে চুলে ভরা গু*দটা দেখতে পেলাম।
কাকিমা নাইটিটা আস্তে আস্তে তুলছিলো। আর আমি অপেক্ষা করছিলাম কখন কাকিমার শরীরের সবচেয়ে গোপনীয় স্থানটি দেখতে পাবো। কাকিমা খুবই ফর্সা তাই কাকিমার পা, থাই এইগুলো ধবধবে ফর্সা খুব মোলায়েম। কাকিমার থাই একটু বেশি মাংসল। থাইটা একটু থলথলে চর্বি আছে। নাইটিটা কোমর অবধি তুলতে অবশেষে কাকিমার গু*দটা দেখতে পেলাম।
আহা কি দৃশ্য। এই জিনিসটা ভেবে কতবার হাত মেরেছি। কত বী*র্য পাত করেছি। অবশেষে আজকে সেই জিনিসটার দেখা। কাকিমার গু*দে চারিপাশে ছোট ছোট ভর্তি লোম। দূর থেকে দেখলে মনে হবে কালো গু*দ কিন্তু আমি এবার একটু সামনে এগিয়ে গেলাম। আমার মাথাটা কাকিমার দুপায়ের মাঝখানে নিয়ে গেলাম। আর হাত দিয়ে গু*দের লোম গুলো সরিয়ে গু*দটা দেখতে লাগলাম।
এই প্রথম সামনা সামনি কোন মেয়ের বা বলা ভালো কোন মায়ের বয়সী মহিলার গু*দ আমি এত কাছ থেকে দেখছিলাম। ক্লাসে বায়োলজিতে পড়েছি মেয়েদের গু*দের ব্যাপারে। সেখানে ছবি আঁকা ছিলো কিন্তু সামনা সামনি প্রথম দেখছি। কাকিমার গু*দ খুব সুন্দর ছিলো। একটু বড় যদিও। কাকিমার গু*দের লে বিয়া মা ইনরা গুলো একটু বড়ো রং কালো।
লে বিয়া মা ইনরা কুচকানো আর দেখতে অনেকটা পদ্ম পাতার মত। কচি মেয়ের গু*দ আমি কখনো দেখিনি কিন্তু কাকিমার থেকে বোঝাই যাচ্ছিলো যে এইটা অনেকবার ব্যাবহৃত হয়েছে। কাকু বেশ জমিয়ে চু*দেছে কাকিমাকে। আর চু*দবে নাই বা কেনো এমন সুন্দরী বৌ বাড়িতে। বর না চু*দলে পাড়া প্রতিবেশী এসে চু*দে যাবে।
আমি কাকিমার গু*দের লে বিয়া মিনোরা চামড়া দুটো আঙ্গুলদিয়ে ফাক করলাম। কাকিমার গু*দের ভিতর রস। এতক্ষন মা*ই চোষা খেয়ে কাকিমার গু*দ জল ছেড়েছে। কাকিমার গু*দের ঠিক নিচে কাকিমার পোঁ*দের ফুটো। সেখানেও যথেষ্ট চুল রয়েছে। পোঁ*দের ফুটোর চামড়াটা কোচকানো আর কালো। আমি আমার ডান হাতের মাঝের বড় আঙ্গুলটা কাকিমার গু*দের চেরাটায় ঢোকাতে গেলাম। কাকিমা বাধা দিলো। কাকিমা বলল,
- আঙ্গুল পরে ঢোকাবি আগে মুখ দে ”চুষে দে গু*দটা।
আমি বুঝলাম কাকিমা গু*দটা চোষাতে চায়। আমি মাথা নেড়ে মুখটা এগিয়ে নিয়ে গেলাম কাকিমার গু*দের একদম সামনে। আগে কখনও মেয়েদের গু*দ খাই নি। কিছু কিছু ভিডিও তে দেখেছি। আমি একটু ভাবছিলাম যে কি ভাবে শুরু করবো। কাকিমা হঠাৎ বলল , “জিভটা বার করে ওপর নিচে চাট আর হাতের বুরো আঙ্গুল দিয়ে এই জায়গাটা ডল”কাকিমা ক্লি টো রিসটা দেখিয়ে দিল। আমি জিভ বের করে গু*দের চেরাটা চাটতে লাগলাম। আর ডান হাতের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে ক্লিট টা ম্যাসেজ করতে লাগলাম। কাকিমা বলল,
- ওরে শুকনো ডলিস না! একটু থুতু লাগিয়ে ডল।
আমি কাকিমার গু*দে থুকে দিলাম। গু*দ চাটতে চাটতে নিজেকে খুব বড় গু*দ খোর মনে হচ্ছিল! আমি কাকিমা কে জিজ্ঞাসা করলাম,
- কাকু গু*দ চোষে তোমার?
কাকিমা বলল,
- না রে। আমি ও কাকুরটা চুষি না আর কাকু ও আজকাল আর চোষে না।
আমি বললাম,
- তাহলে?
কাকিমা বলে,
- তাহলে আর কি ওই মা*ই টিপতে টিপতে ল্যা ও ড়াটা পক করে ঢুকিয়ে দেয় আর চো দে!
আমি জিগ্যেস করলাম,
- কতবার চো*দে?
কাকিমা বলল,
- একবার করে! এখন বুড়োর আর দম আছে নাকি যে দুই তিন বার করবে। আর বেশিক্ষণ মা ল ও ধরে রাখতে পারে না। ওই একবারই করে ঠান্ডা হয়ে যায়।
আমি বললাম,
- আর তুমি? তুমি ঠান্ডা হও?
কাকিমা বলল,
- ওই চালিয়ে নিই কোনো রকমে, নিজের হাত আছে কি করতে!
কাকিমার বা লে ভরা গু*দটা খেতে খেতে চোখটা ওপরে করলাম কাকিমাকে দেখার জন্য। কাকিমা দেয়ালে মাথা লাগিয়ে মাথা উঁচু করে মজা নিচ্ছে মুখে আ হঃ আ হঃ শব্দ করছে। আমি তখন বললাম,
- কাকু ছাড়া আর কারোর সাথে করেছো ?
কাকিমা আমার দিকে তাকিয়ে বলল,
- বাড়ির বৌ আমি, বেশ্যা নই।
আমি বললাম,
- তাহলে আমি যখন বললাম রাজি হলে কেনো?
কাকিমা বলল,
- তোর বা*ড়া ছোটো হলে রাজি হতাম না। দেখলাম এতো ভালো বড়ো মোটা লম্বা বা*ড়া। তারপর কাকুও আজকাল ২-৩ মিনিটেই মা ল ফেলে কেলিয়ে যায় তাই ভাবলাম।
আমি বললাম,
- কি ভাবলে?
কাকিমা বলল,
- ভাবলাম ছেলেটা এত করে হাতে পায়ে ধরছে। গু দ গু দ করে পাগল হচ্ছে ঠিক আছে ওকে একটু কৃপা করেই দি! হি হি !
আমি বললাম,
- আমি পাগল তো তোমার এই মা*ই দুটো দেখেই হয়েছিলাম।
কাকিমা বলল,
- জানি সেদিন হুট করে আঁচলটা পরে গেলো।
আমি বললাম,
- আঁচলটা পরে গেল না তুমিই ……
কাকিমা সাথে সাথেই বলল,
- এক চর দেবো। আমার বয়েই গেছে তোকে মা*ই দেখতে!
আমি বললাম,
- কাকিমা মজা পাচ্ছো তো?
কাকিমা বলল,
- মজা আর পাবো কি এত কথা বললে হয়? গু*দ খাচ্ছিস নাকি আইসক্রিম খাচ্ছিস?
আমি হেসে বললাম,
- ঠিক আছে আর কথা বলবো না।
কাকিমা আমার মাথাটা হাত দিয়ে নিজের গু*দে চেপে ধরলো। আমার ঠোঁটে কাকিমার গু*দের চামড়াটায় লেগে গেল আমার নিঃশ্বাস আটকাচ্ছিলো। আমার নাকে কাকিমার গু*দের সোঁদা সোঁদা গন্ধ পাচ্ছিলাম। আমি মাথাটা একটু তুলে কাকিমার গু*দের চেরাটায় জিভ ঢুকিয়ে দিলাম। ভিতরে জিভটা ঢোকাতেই কাকিমার গু*দের রস আমার জিভে ভরে গেল । নোনতা অম্লিক একটা স্বাদ।
নাকে বার বার আষটে একটা গন্ধ লাগছিলো কিন্তু বেশ ভালোই লাগছিলো। কাকিমা আরো জোরে আ হঃ আঃ হ হ করে শব্দ করছিল । গু*দের ভিতর জিভটা লকপক করে ঘোরাচ্ছিলাম টর্নেডো পুরো। কাকিমা আমার চুলের মুঠি আরো শক্ত করে চেপে ধরছিলো।
শেষে জিভ দিয়েই চু*দছিলাম আমার কামদেবী কে! জিভটা আগে পিছে আগে পিছে করেই যাচ্ছি। আর কাকিমার গু*দ দিয়ে রস বেরিয়েই যাচ্ছে। দেখতে দেখতে আমার দুই ঠোঁট ওপর, নিচ, থুতনি সব রসে জপজপ করছিলো। সাদা সাদা রস আমার পুরো মুখে ভরে গেলো। আমি কাকিমাকে জিজ্ঞাসা করলাম ,
- সাদা সাদা এটা কি?
চলবে...