#গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন
#পর্বঃ ৯
জিভটা আগে পিছে আগে পিছে করেই যাচ্ছি। আর কাকিমার গু*দ দিয়ে রস বেরিয়েই যাচ্ছে। দেখতে দেখতে আমার দুই ঠোঁট ওপর, নিচ, থুতনি সব রসে জপজপ করছিলো। সাদা সাদা রস আমার পুরো মুখে ভরে গেলো। আমি কাকিমাকে জিজ্ঞাসা করলাম ,
- সাদা সাদা এটা কি?
কাকিমা বলল,
- ওয়াইট ডিসচার্জ ওটা”
আমি বললাম,
- রসটা খুব ভালো খেতে।
কাকিমা বলল,
- তোর ল্যা ওড়া গু*দের নেশা হয়ে গেছে। বাপের জম্মে কাওকে বলতে শুনলাম না যে এটা খেতে ভালো”।
আমি বললাম,
- তুমিই তো আমার কামদেবী তোমার গু*দেরই তো পুজো করি।
কাকিমা হেসে ফেললো। ওদিকে কাকিমার গু*দের রস পো*দের ফুটোতেও চুইয়ে পড়েছে।
কাকিমা তখন বলল,
- হয়েছে এবার ওঠ। অনেক খেলি এবার আয় লাগা আমায়!
আমি বললাম,
- উ ফ ফ ফ ফ এই দিনটার জন্য শুরু থেকে কতো অপেক্ষা করেছি।
কাকিমা হেসে,
- আয় মুখটা মুছিয়ে দিই রসে তো ভরে গেছে।
কাকিমা নিজের নাইটি দিয়ে আমার মুখটা মুছিয়ে দিলো আর বলল,
- বা*ড়াটা এদিকে নিয়ে আয়। তোকেও একটু মজা দিই। এত ভালো গু*দ চুষলি আমার।
আমার বা*ড়াটা টং হয়েই ছিলো । আমি ঠাটানো বা*ড়াটা কাকিমার সামনে ধরলাম। কাকিমা হুট করে বা*ড়াটা ধরে নিজের মাথাটা ঝুকিয়ে বা*ড়ার মুন্ডুটা চেটে দিলো। আমি অবাক হয়ে গেলাম। আমি বললাম,
- এই যে বললে বা*ড়া চোষোনা তুমি?
কাকিমা মাথা নামিয়েই বা*ড়ার দিকে তাকিয়ে বলল,
- চো*দার আগে সব মেয়েদেরই উচিত বা*ড়াটা চুষে দেওয়া। তাহলে বা*ড়াটা ভালো শক্ত হয় আর গু*দে ঢুকলেই মা ল পরে যায় না। যদিও এটা তোর গিফট।
আমি আনন্দ অনুভূতি নিয়ে বললাম,
- ও ও ও ও ও ও ওহ আচ্ছা।
কাকিমা নিজের ডান হাতের এক মোচড়ে বা*ড়ার সামনের চামড়াটা টেনে বা*ড়ার মুন্ডিটা উন্মুক্ত করে দিলো। আমি উত্তেজনায় , “উ হ হ ” করে উঠলাম।
কাকিমা বা*ড়াটাকে হাতের মুঠোয় শক্ত করে ধরে মুখে পুড়ে নিলো। মুখের ভিতর জিভ দিয়ে শক্ত করে চেপে চেপে ধরছিল বা*ড়ার মাথাটা আমি শিহরণে “উ ফ ফ ও হ হ্হ ” ইত্যাদি শব্দ করছিলাম। ছেলেদের বা*ড়ার মাথাটাতেই সব উত্তেজনার রহস্য লুকিয়ে থাকে এটা অভিজ্ঞ কাকিমা জানে। তাই পুরো বা*ড়াটার দিকে মনোযোগ না দিয়ে শুধু বা*ড়ার মাথাটুকুই চুষছিল। চুষতে চুষতে হঠাৎ কাকিমা থেমে গেল আমার ও মনে হলো একটা খুব সুন্দর গান চলতে চলতে হঠাৎ ছত্রভঙ্গ হলো। কাকিমা আমার দিকে তাকিয়ে বলল,
- মুখে মা ল ফেলে দিবি নাতো?
আমি চুপ করেই রইলাম কারণ আমার প্রথমবার। কাকিমা তখন বলল,
- থাক বাবা এত সাদের বা*ড়া আমার শেষে দেখবো নেতিয়ে গেলো। চো*দাই হবেনা তখন।
আমি বললাম,
- আমার কিন্তু এটা বেশ লাগছিলো।
কাকিমা বলল,
- গু*দে ঢোকা আরো ভালো লাগবে!
আমি বললাম,
- আচ্ছা কাকিমা। নাও শুয়ে পরো চু*দি তোমায়।
কাকিমা বলল,
- চু*দবি তো বটেই কিন্তু “ক ন্ডো ম এনেছিস?
কাকিমার কথা শুনে আমি তো আকাশ থেকে পড়লাম। সালা এতোটা তৈরী হয়ে তো আসিনি। আর ক ন্ডো ম কি করেই বা কিনবো। এইটুকু একটা ছেলে দোকানে গিয়ে ক ন্ডো ম চাইবে কি করে? তাই আমি বললাম,
- না কাকিমা “ক ন্ডো ম তো নেই, আমি তো জানতাম না আজ এসব করবো।
কাকিমা বলল,
- দূর তোদের “বাচ্চাদের নিয়ে এই হলো সমস্যা। বড় কেও হলে ঠিক নিয়ে আসতো।
আমি চুপ করেই রইলাম। কাকিমা কিছুক্ষন ভেবে বলল,
- ঠিক আছে বাদ দে ক ন্ডো ম ছাড়াই কর, এমনিতেও ক ন্ডো মে মজাটা কম হয়। তুই মা*লটা বাইরে ফেলতে পারবি? মানে মা*ল ফেলার আগে বা*ড়াটাকে বের করে নিতে পারবি?
আমার একদম ইচ্ছে নেই বা*ড়া বের করে নেওয়ার। প্রথমবার চু*দছি সালা গু*দে মাল না ফেললে কি আর চু*দলাম। আমি তখন বললাম,
- প্রথমবার করছি আমি এক্সপার্ট নই কাকিমা তবে চেষ্টা করে দেখতে পারি।
কাকিমা বলল,
- হমমম! ঠিকই বলেছিস তুই কন্ট্রোল করতে পারবি না। তবুও চেষ্টা করিস যখনি মনে হবে যে মা*ল বেরোবে তখন আমায় বলবি।
মনে মনে ভাবলাম ল্যা*ওড়া বলবো তোমায়। আজ তোমার গু*দে আমার বী*র্য পাত কেও আটকাতে পারবে না। এতক্ষন ভোলার মা কে শ্রদ্ধা করছিলাম কিন্তু এখন খিস্তি দিতে ইচ্ছে করছে। সালা মাঝবয়সী মা*গি গু*দ চো*দাবে আর আমি ওর গু*দে মা ল ফেললে দোষ? নিজে কোনো ক ন্ডো ম কিনে রাখেনি। আমার মাথা গরম হয়ে গেলো। ওদিকে কাকিমা দু-পা ফাক করে গু*দ কেলিয়ে শুয়ে পড়েছে।
বাইরে জানালার দিকে তাকালাম একবার। বাইরে তুমুল ঝড় বৃষ্টি , বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে আর ঘরের মধ্যে একটা মায়ের বয়সী রসালো মা*গি দু-পা ফাক করে ধোকলা গু*দে হাত বুলাচ্ছে । অপেক্ষা করছে কখন আমি আমার ল্যা*ওড়াটা ওই চো*দন খাওয়া গু*দে পুরে দেবো। আমার বা*ড়াটাও ঠাটিয়ে রয়েছে কখন এই মায়ের বয়সী মহিলার গু*দের উষ্ণতা পাবে। আমি ভোলার মায়ের চোখের দিকে তাকালাম।
উনি এক দৃষ্টি আমার বা*ড়ার দিকেই তাকিয়ে আর নিজের গু*দে হাত বুলোচ্ছেন। মনে মনে একটু ইমোশনাল হয়ে পড়লাম ভাবলাম ইনি আমার ছাত্রের মা। আজকের দিনটা কি তাহলে এত গুলো দিনেরই প্রতিহিংসা? হঠাৎ কাকিমা ডাক দিল। কাকিমা বলল,
- কি ভাবছিস? ল্যা*ওড়াটা ঠান্ডা হয়ে গেলে লাগাবি নাকি? গরম থাকতে থাকতে এদিকে আয়”।
আমি কাকিমার গু*দের দিকে তাকালাম । কাকিমার পো*দের ফুটোটা চোখে পড়লো। ইচ্ছে করছিল দিই পোঁ*দটা মেরে। কিন্তু ভাবলাম এখুনি করা ঠিক হবে না। আস্তে আস্তে গু*দের দিকে এগিয়ে গেলাম। কাকিমার গু*দের চেরায় বা*ড়াটা সেট করলাম। এবার একটা রাম ঠা*প দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম কিন্তু কাকিমা নিজের দু পা দিয়ে আমার কোমরটা জড়িয়ে ধরল, আর আমায় পা দিয়ে টেনে নিজের গু*দে হড়হড় করে ঢুকিয়ে নিলো।
কাকিমার গু*দটা রসে ভেজাই ছিলো তাই বা*ড়াটা ঢুকতে অসুবিধা হলো না। কাকিমার গু*দে বা*ড়াটা ঢুকতেই কাকিমা নিজের হাত দিয়ে নিজের মুখ চেপে ধরল । আমার সারা শরীরে একটা অদ্ভুত শিহরণ খেলে গেল। আমি “আ হ হ ” করে উঠলাম। আ হ হহ জীবনে প্রথমবার কোনো মহিলাকে চু*দছি তাই বুঝতে পারছি গু*দের গভীরে কতো সুখ লুকিয়ে আছে। কাকিমার গু*দ খুব টাইট নয় কিন্তু গু*দের ভিতরে অসম্ভব গরম। বা*ড়াটাকে কামড়ে ধরে রেখেছে ।
কাকিমার নিজের দুহাত দিয়ে আমার কোমরটা ধরে আমাকে দূরে সরালো আর একই সাথে আমার বা*ড়াটাও কাকিমার গু*দ থেকে কিছুটা বেরিয়ে এলো।
কাকিমা আবার নিজের দুপা দিয়ে আমায় টেনে নিলো আমায় আর বা*ড়াটা আবার হড়হড় করে গু*দে ঢুকে গেলো। আমি বুঝে গেলাম কাকিমা কি চাইছে। বুদ্ধি করে কাকিমাকে একটু খাটের ধারে টেনে নিলাম। তাতে আমার সুবিধা হলো। খাটের শেষে একটা সাপোর্ট ছিল সেটাতে আমি পা দুটো আটকালাম । আর সেটার সাপোর্ট নিয়ে রাম ঠা*প দিতে লাগলাম কাকিমাকে।
সারা ঘরে ঠা*প ঠা*প ঠা*প ঠা*প শব্দ হচ্ছিলো । কাকিমার পোঁ*দ আর আমার তলপেট ধাক্কা খেয়ে এই অদ্ভুত আওয়াজ হচ্ছিলো। কাকিমা একটা চূড়ান্ত মজা নিচ্ছিলো আমিও নিচ্ছিলাম। বাইরে মেঘের গর্জনের তালে তালে তাল মিলিয়ে আমি আমার ঠা*পের গতি বাড়াচ্ছিলাম, কাকিমা দাঁত দিয়ে নিজের হাত কামড়ে কামড়ে ধরছিলো আর কাকিমার ৩৮ সাইজের মা*ইগুলো উঠলে উঠলে উঠছিলো। আমি মা*ইদুটো দুহাতে মুঠো করে ধরে পকপক করে টিপতে টিপতে কোমরটা দুলিয়ে দুলিয়ে চু*দে চলেছি খ্যাপা ষাঁড়ের মত। চুমু খেতে খেতে ঘপাঘপ ঠা*পাতে লাগলাম।
মনে মনে ভাবছিলাম আজ যে করেই হোক এই মা*গিটাকে চু*দে খাল করতেই হবে নাহলে জীবনটাই ব্যর্থ। ৬ মিনিট টানা গু*দ মারার পর কাকিমা আমায় জড়িয়ে ধরল বলল,
- এখন থামিস না যেমন লাগাচ্ছিস লাগিয়ে যা।
চলবে...