#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ২২
প্রবল আবেগে জড়িয়ে ধরলাম একে অপরকে। আমার পিঠে আন্টির হাত আর আন্টির পিঠে আমার হাত। আন্টির সুউচ্চ স্ত ন জোড়া আবার ফিরে পেয়েছে তাদের আসল রুপ। আন্টি একদম আমার বুকের সাথে চেপে রয়েছে। এদিকে আমার বাঁ ড়া আন্টির তলপেটের সাথে খেলছে কুস্তি তার আসল জায়গায় যাওয়ার জন্য। তখন আমি আন্টির গালে একটা চুমু দিয়ে বলি,
- আন্টি'
আন্টি সুস্পষ্ট কামনা নিয়ে বলল,
- কি?
তখন আমি বললাম,
- আমাকে কেমন লাগে তোমার?
আন্টি বলল,
- প্রচন্ড অসভ্য আর অসম্ভব সাহসী।
আমি তখন বললাম,
- সাহসী না হলে কি তোমাকে পেতাম?
আন্টি তখন বলল,
- এইতো আমি, তোমার সাহসের পুরষ্কার।
বলেই আন্টি আস্তে আস্তে হাত আমার তলপেটের দিকে নামালো। আন্টির হাতের মুঠিতে এখন আমার বা ড়া। আন্টি আমার বা ড়া ধরাতে বললাম,
- অপেক্ষা কর লক্ষী, এটা আজ তোমার ভিতরে যাবেই'।
বলতে বলতে আমি আন্টিকে নিয়ে পিছু হটতে লাগল। আন্টি জানে এখন আমরা বিছানায় পরবো তাই আমাকে ধরে নিল শক্ত করে, এবং কয়েক মুহুর্ত পরেই আমরা বিছানায় পড়লাম একটা ধুপ শব্দ করে৷ খাটে একটা ক্যাচ করে শব্দ হল। তাই শুনে আন্টিকে বললাম,
- আমি কি জানতে পারি আমার রানীর খাট এই শব্দ কতদিন পরে করল?
আন্টি এবার হেসে ফেলল আর বলল,
- একটা বিবাহিত নারীকে চু দ তে গেলে তার স্বামীকে অবজ্ঞা তোমাদের করতেই হয়, তাইনা?
আমি তখন বললাম,
- অবজ্ঞা কেন করব লক্ষী। এত ভাগ্যবান পুরুষকে অবজ্ঞা করা যায়না। জাস্ট জানতে চাইছি। আমাকে জানতে হবে আমার রানীর চা হি দা এখন কেমন, সে কেমন ক্ষুদার্ত, খি দা মেটাতে আমাকে কেমন পারফর্ম করতে হবে।
আন্টি তখন বলে,
- হুম। এত কথা কিভাবে জানে এত অল্প বয়সী একটা ছেলে!
আমি তখন অনুরোধ করে বললাম,
- বলনাগো প্লিজ
আন্টি তখন মুচকি হেসে বলল,
- যদি বলি অনেকদিন পর। আমার অনেক খিদে এখন, হু।
আমি তখন বললাম,
- ওকে দেবী, আজ সব খিদে মিটিয়ে দেব আমি।
আমার কথা শুনেই আন্টি হঠাৎ করে আমাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে বিছানা থেকে নেমে গেল আর বলল,
- আমার অনেক লজ্জা করছে।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- লজ্জার কি আছে, আমি তো তোমার সব কিছুই দেখে ফেলছি।
বলেই আমিও বিছানা থেকে নেমে আন্টির দিকে যেতে লাগলাম। আন্টির চোখ তখন আমার দাঁড়িয়ে থাকা বা ড়া র উপর। অলরেডি মা ল এসে বা ড়া র মু ণ্ডি টা চিকচিক করছে। সেটি সরাসরি গোসল করতে চায় যেন আন্টির গু দে র রসে।
আন্টিরও নাকের পাটা ফুলে উঠলো। আমি যতই আগাই, তিনি তত পেছান। পর্দা দেয়া জানালা পেরিয়ে আলোতেও তার ফর্সা দু ধে র গোলাপি বোঁ টা যে শক্ত হয়ে গেছে তা বোঝা যাচ্ছে। পেছাতে পেছাতে আন্টি ড্রেসিংরুমে ঠেকে গেলেন। আমিও পৌছে গেলাম তার কাছে।
শ্রীমতি তমা সাহার পা দুটো ফাঁক হয়ে গেলো আমার সাত ইঞ্চি বা ড়া টার জন্য৷। আন্টির ঘন নিঃশ্বাস আমার বুকে এসে পড়ছে। আমি আস্তে করে বাম হাতটা পিছনে নিয়ে তার পা ছা র দাবনা চেপে ধরলাম। আন্টি ই স স করে উঠলেন। আহা কী সেই অভিব্যক্তি, আন্টি শুধু বললেন, রাফিইই। আমি তখন আন্টির ঠোঁটে ঠোঁট চেপে কিস দেওয়া শুরু করলাম। আর বাম হাতে পা ছা র দাবনা চাপছি, আর ডান হাত নামিয়ে আনলাম ফুলে ওঠা দু ধে। আন্টির দু ধ খামচে ধরে বললাম,
- আমি তো ভেবেছিলাম আমার টেপন খেয়ে তোমার ব্রা এর সাইজের প্রমোশন হবে সে ক্সি! এখন তো দেখছি আগেই থেকেই এগুলো ডাব হয়ে আছে।
আন্টি আমার গালে ঠোকর দিয়ে বললেন,
- টিপে দেখোই না ৩৬ থেকে কত বাড়াতে পারো।
আমি তখন বললাম,
- কয়েক দিন পরেই ৩৮ করে দিবো চটকাতে চটকাতে।
আন্টি জিজ্ঞেস করলো,
- চটকানো মানে কীগো?
আমি এবার বাম দু ধ টা মুঠোয় ধরে বললাম,
- চটকানো মানে দলাইমলাই। হোটেলে পরোটা করার আগে দেখো না...
আন্টি হেসে ফেললেন আমার কথায় আর চেহারাটা করুণ করে বললেন,
- ওমা টিপে আলুভর্তা করে দিবে নাকি?
- দেখোই না কী করি।
বলেই আমার বা ড়া টা কখনো নাভির উপর কখনো গুদে, রানে রগড়াচ্ছি। আন্টি ঠোঁট আরো ফাঁক করলো। আমি আমার জিভ ঢুকিয়ে দিলাম তার মুখে। দুজনের জিহ্বা পরস্পরকে আলিঙ্গন করে নিল। আন্টির মুখের মিষ্টি লালারস চুইয়ে চুইয়ে আমার মুখে প্রবেশ করা শুরু করল। আগেও বলেছি, আবার বলব, আন্টির সবকিছু এত মিষ্টি কেন!
মধু খাওয়ার মত করে আমি আন্টির জীহ্বা চু ষে যেতে লাগলাম। আর আন্টির লালারস ও প্রতি চুমুকে আমার মুখে ঢুকতে লাগল। আন্টিও আমার জিভ চু ষ ছে, উ ম উ ম শব্দ হচ্ছে। দুজন বিছানায় পড়লাম। আন্টির চুল ছড়িয়ে পড়লো বিছানায়।
বহু বছর পর শ্রীমতী তমা সাহার স্বামীর এই খাট আবারো শব্দ করে উঠলো। পাম্পারের মত করে আমি আন্টির দুই দু ধ টিপে যাচ্ছি দুই হাতে। বোঁটাগুলো এত শক্ত হয়ে গেছে যেন নুড়িপাথর। আন্টি একটু মুখ সরালো। আমি ভাবলাম শ্বাস নেবার জন্য, তাই গালে একটা ছোট কামড় দিয়ে কানের লতি চু ষ তে যেতেই আন্টি থামিয়ে বললো,
- রাফি, ক ন ড ম এনেছো?
চলবে...