#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ২৫
আন্টির কোমরে মুখ নামিয়ে আনলাম। তার এই অনুপম দেহের এক বিন্দুও ছাড় দিতে আমি রাজি নই। আন্টিকে একটু উল্টে দিলাম। সেদিন পা ছা র দাবনা দুটোকে আলাদা করে রেখেছিল পেন্টির কাপড়। আজ আর কোন সুতাও নেই। একটু কামড় দিয়ে সারা পিঠে চুমু খেলাম। আবার আন্টিকে ঘোরালাম। আন্টি আমার বা ড়া য় হাত দিয়ে বুঝলো এবার সেই চরম মুহুর্ত। চোখে যেন একটু বিব্রতভাব৷ তাই হাসাতে হাসতে বললাম,
- অনুমতি দিন মহারাণী।
আন্টি তার ঝিনুকের মত গু দ টা উচিয়ে দিয়ে বলল,
- তোমার স্বপ্ন সত্যি করো রাফি।
আমি ঝুঁকে চুমু খেয়ে তার দু পায়ের মাঝখানে গেলাম, আন্টির দুটো পা আমার কোমড়ের পাশ দিয়ে ছড়িয়ে দেয়া। আমার বুকের নিচে এখন আন্টির অপরূপ দেহ চো দা খেতে মুখিয়ে আছে। সত্যিই অকল্পনীয়। আমি বা ড়া টা য় একটু থুতু লাগিয়ে আন্টির গু দে র চেরার কাছে সেট করলাম।
চোখে চোখে তাকালাম ওনার, সেখানে প্রশ্রয়। একবার বা ড়া টা ভেজা গু দে ঘষে ওপর নিচ করলাম। আন্টি হিসিয়ে উঠলেন। গু দে যেন রসে হড়হড় করছে। এবার ধরে যো নি র ভেতর ঢুকিয়ে দিলাম বা ড়া টা। অনেক দিনের অনভ্যস্তায় ব্যথায় আন্টির মুখ হা হয়ে উঠল, যত যাই হোক অনেকদিন পর তার এই সে ক্স।
আমার কাছে মনে হতে লাগলো আন্টির যো নি আসলে এই বয়সী মহিলাদের তুলনায় অনেক বেশি টাইট। আমি যতই আমার বা ড়া টা ঢুকানোর চেষ্টায় আছি আন্টি তত ব্যথা অনুভব করছেন। আর বলছেন,
- আ আ আ আ হ হ রাফিইইইই। কষ্ট হচ্ছে আমার প্লিইইইইইইজ্জজ। অনেক বড় তোমার টা প্লিজজ।
আমি এই মজা নেয়ার সুযোগ ছাড়লাম না বললাম,
- কেন? আন্টি আংকেলের টা এতদিনেও তোমার ভো দা ঢিলা করতে পারে নাই। কাপুরুষ নাকি?
আমি এই কথা বলে আন্টির মুখের দিকে তাকালাম। নিজের বিছানায় তাকে ন্যা ঙ্গ টা করে তাঁর ছেলের বন্ধু তার স্বামীকে অপমান করছে এই ব্যাপারটা বোধহয় তাকে বেশ লজ্জায় ফেলে দিয়েছে। তবুও আন্টি বললেন,
- যাই হোক তোমার নুনু অনেক বড় আমার নিতে খুব কষ্ট হচ্ছে।
আমি আর কোন কথা বললাম না, মুখ বাড়িয়ে আন্টির ঠোট চেপে ধরে আবার চুমু খেতে লাগলাম, উ ম্ম ম্ম আ ম্ম ম্ম ম্ম চপ চপ চপ চ্চ একেবারে ভেজা চুমু। চুমু খেতে খেতেই আমি তার ডাব সাইজের দু ধ দু'টিকে টিপতে লাগলাম।
আমি দু ধ টিপে চুমু খেয়ে আন্টিকে আরো উত্তেজিত করে নিলাম। আন্টির ভো দা দিয়ে অলরেডি রস কাটছে। এইসময় আন্টি চরম উত্তেজিত। আমি তখন বললাম,
- আন্টি আমি যদি ক ন ড ম খুলে নিই তাহলে হয়তো বা ড়া র প্রস্থ একটু কমবে।
আন্টি তখন বলল,
না না না রাফিইইই তা হয় না, আমি এখন কোন বাচ্চা চাই না।
আমি তখন বললাম,
- বিশ্বাস করো আন্টি ব্যথা হবে না। আর আমি মা ল ফেলার আগেই বা ড়া বাইরে নিয়ে আসব।
আন্টি তখন বললেন,
- না না আমি এখন কোন রিক্স নিতে চাই না, তুমি ৩-৪ দিন একটু কষ্ট করো পরে তো এমনেই করতে দিব। তখন না হয় মন বড়ে ভিতরে মা ল আউট করো।
আমি খুশিতে আন্টির ঠোটে লম্বা একটা চুমু দিলাম আর আমার মুসলমানি করা বা ড়া য় একটু থুথু লাগিয়ে আবার তার হিন্দু যো নি র মুখে সেট করি। এরপর এক চাপে ঢুকিয়ে দিই অনেকটা, ইহ! রাফিইইই ই হ হ হ! করে আঁতকে ওঠেন আন্টি। আর বলেন,
- রাফি ব্যথা তো কমেনি।
আমি সাথে সাথেই ঠোট দিয়ে আন্টির মুখ বন্ধ করে দিলাম আর চাপ দিয়ে দিয়ে বা ড়া ঢুকিয়ে দিতে লাগলাম। আন্টি ব্যথায় তড়পাচ্ছেন, আমি সেদিকে পাত্তা না দিয়ে ঢোকানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমি জানি আর ৩/৪ মিনিট এরপর তিনি আমার হয়ে যাবেন। এক চাপ, দুই চাপ, তিন চাপ, ভচ্চচ্চচ
আন্টির ভো দা য় আমার বা ড়া পুরো ঢুকে গেলো তলোয়ার গাঁথার মতন করে। আন্টি যেন আমার মুখে ভেতরই চিৎকার দিয়ে উঠলেন আমি। হু উ উ উ উ ম্ম ম্ম ম্ম ন্ম করে শব্দ শোনা গেলো। আন্টি যে আমার থেকে ছুটতে চাইছেন তা বুঝতে পারছি। কিন্তু আমি আমার লক্ষ্যে অটল। আমার সর্বশক্তি দিয়ে উনাকে চেপে ধরলাম। আমার গরু খাওয়া শরীরের শক্তির সাথে উনি পারবেন কেন?
হিক হিক হিক করে আন্টিকে চু দ তে লাগলাম। এভাবে ২/৩ মিনিট শক্তি প্রয়োগ করার পর আন্টির গু দ কিছুটা ঢিলা হয়ে গেলো। আন্টি আমার পিঠ আবেশে নিজের শরীরের সাথে চেপে ধরেছেন। আমাকে পালটা চুমু খাচ্ছেন। আমি বুঝতে পেরে জোর খাটানো বন্ধ করলাম। আন্টির মুখ ছেড়ে দিলাম। আন্টির মুখ থেকে বের হতে লাগলো আনন্দধ্বনি..
- আ হ আ হ আ হ রাফিইইইই উ ফ উ ফ ই কি দারুন এতটুকু বয়সে ও হ আ হ ই শ মা আ হ আ হ ও ভগবা আ আ আ আ ন। অ অ অ আ আ আ আ আ কি জোর হায়! মা দূর্গা উ ফ আ হ আ আ আ হ হ উ ম্ম উ ম্ম উ ম্ম আ হ আ হ এ ই ই ই ই রা আ আ আ ফ ফ ফ ফি ই ই ই অ হ হ হ হ!
আমি আমার সর্বশক্তি আমার লি ঙ্গে এনে আন্টির যো নি তে ড্রিলিং করে চলেছি প কা ত প কা ত করে। এমন স্বর্গীয় সুখ! উ ফ! বন্ধুর মা তার উপর হিন্দু রমনী। কতদিনের ফ্যা ন্টা সি যে আজ আমার পূরণ করো। নিজের সমস্ত শক্তি দিয়ে চু দ তে চু দ তে শ্রীমতি তমা সাহার একটি দু ধ টিপতে এবং আরেকটি দু ধ চাপতে চাপতে জিজ্ঞেস করলাম,
- কেমন লাগছে আন্টি? কেমন লাগছে তোমার ছেলের মুসলিম বন্ধুর চো দা খেতে।
আন্টি তখন আ হ ও ই শ করতে করতে বলল,
- আমি এমন সুখ কোনদিন পাইনি রাফি উ ফ ফ ফ ফ! রাফি আ হ হ হ! তোমার লি ঙ্গ সরাসরি আমার বাচ্চাদানিতে ধাক্কা দিচ্ছে সো না...
আমি তখন বললাম,
তাই নাকি আমার সে ক্সি হিন্দু দেবী। মুসলমানের বা ড়া এটা। এরাবিয়ান হর্স পাওয়ার।
আন্টি তখন বলে,
- তা তো বুঝলাম! এতদিন যা শুনে এসেছি তা তাহলে সত্যি!
আমি তখন জানতে চাইলাম,
- কি শুনেছো?
আন্টি তখন বলে,
- মুসলমানের যৌ ন শক্তি বিছানায় তোমরা দারুন...
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- আমিও যা শুনেছি তা সত্যি।
আন্টি তখন মুচকি হেসে বলল,
- কি?
- হিন্দু রমনীর যৌ না বেদন। বিছানায় যেন জান্নাত এনে দেয়...
এটুকু বলতেই আমার মুখ টেনে নিয়ে আবার চুমু খেতে লাগলো আন্টি। আর উ ম্ম ম্ম ম্ম ম্ম ম্ম ম্ম উ ম্ম ম্ম ম্ম ম্ম ম্ম ম্ম ম্ম করতে লাগলো। এর সাথে চলছে আমার চো দ ন। চো দা র ফাকে আমার গরুর গোশত খেয়ে শক্তিশালী,শক্ত হওয়া হাত বুকে নিয়ে টিপে দিচ্ছি পূজোর প্রসাদ খেয়ে বড় হওয়া শ্রীমতি তমা সাহার ডাব বলাকৃতির দু ধ। আন্টি তখন মুখ সরিয়ে বলে,
- উ ম্ম ম্ম ম আ হ! তোমার ধো ন উ ফ ফ ফ ফ! যখন ঢুকছে এ এ এ এ আর বের হচ্ছে এ এ এ এ এ এ এ এ তখন বা ড়া র সাথে কেমন একটা ঘষা লাগছে। দারুন অনুভূতি। আমার স্বামীর বা ড়া য় ওটা নেই। ওটা কি?
আমি তখন চো দ তে চো দ তে বললাম,
- ওটা তোমার স্বামীর বা ড়া য় থাকবে না আন্টি! ওটা মুসলমানির দাগ। এটা শুধু মুসলমানের বা ড়া য় পাবে।
বলেই আমার বন্ধুর হিন্দু মাকে ঠা পা নো র স্পিড বাড়িয়ে দিলাম।
চলবে...