Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের চাহিদা ( পর্ব ৩ )


 #গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা

#পর্বঃ ৩

রুমেল তার আব্বাকে ইঙ্গিত করলো। রুমেল সেই লাইটের খোজে অন্য রুমে চলে গেলো, রোমানাও সরে গেলো। একি হলো, নিজেই বিশ্বাস করতে পারছিলো না রোমানা। সোমার কথায় তার চিন্তা ভঙ্গ হলো,

- কই আম্মা লেবু আনছেন?

রমিজ মির্জা বাড়ি এসে বারান্দার গ্রীলের ফাক দিয়ে দেখলেন রুমেলের বাইক, বুঝতে পারলেন, নবাবজাদা তাহলে ঘরেই আছে। গেটের কাছে থেকেই বলল,

- কইগো রোমা কই গেলা?

রমিজ আদর করে তার বৌকে রোমা বলে ডাকে, আগে বৌ বলে ডাকতো তবে এদানিং রোমা বলেই ডাকে ,যৌবন তার শুকিয়ে গিয়েছে , যৌন সুখ ঠিক মতো না দিতে পারলেও বৌকে এসব বলে স্ত্রীর হক আদায়ের চেষ্টা করছে রমিজ৷

রোমানা জেগেই ছিলো। এতো বছরের অভ্যেস রাতে স্বামীর খাওয়ার পর নিজে খাওয়া ৷ রোমানা উঠে আবার সব গরম করলো, তারপর স্বামীকে বেড়ে দিলো ৷ রমিজের কাছে এতোটা ভালো লাগেনি বিরিয়ানি তারপরেও ভাত এটো করলে মালীকে গুনাহ দিবেন ভেবে খেয়ে নিলেন ৷ খাওয়া শেষে বলল,

- শুনো আজকেও আমি কাচারীতে ঘুমাবো, ফজরের পর তারপর আসবো।

রমিজ কেচি গেটে তালা দিয়ে কাচারীতে চলে গেলো। রোমানা তার রুমে, ইদানিং যৌ ন মিলনের সময় অল্পতেই রমিজের হয়ে যায় বা কখনো ঠিকমতো দাড়ায়ও না যার কারনে স্ত্রীর সামনে লজ্জায় পড়তে হয় সে জন্যে রমিজ মির্জা, কাচারিতে ইবাদাতের নাম করে শুতে আসে, আর কাচারীতে শুতে তার ভালোই লাগে ,জানালা দিয়ে দক্ষিনা বাতাস ,আর মসজিদের আজানও ঠিকমতো কানে আসে এখান থেকে সব মিলেয়ে ইদানিং সাপ্তাহে ৬দিনের মতোই কাচারীতেই শোয়া পড়ে।

একা বিছানায় রোমানা ছটফট করতে লাগলো, তিন সন্তানের জননী হঠাতই ছন্নছাড়া হয়ে পড়লেন, নিজের ছেলের ছোয়া কল্পনা করতে লাগলেন বারবার, না এসব আমি কি ভাবছি, মা ছেলে তে এসব হারাম নিষিদ্ধ! নিষিদ্ধ চিন্তা করতেই কেমন যেনো একটা শিহরণ বয়ে গেলো গা জুড়ে ৷ ছি ছি কেমন মা আমি নিজের ছেলে কে কল্পনা করি!

সব শয়তানের ফাদ! দোয়া পড়ে বুকে ফু দিতে লাগলো রোমানা বেগম। তারপরেও তলপেটে ছেলের ধ*নের গুতার কথা তিনি মন থেকে সরাতে পারলেন না।

ওদিকে রুমেলও নিজের বিছানায় ধ*ন হাতে শুয়ে আছে, মায়ের শরীরের স্পর্শ ভাবতেই ধ*নটা ফুলে ফেঁপে উঠছে, মায়ের স্ত*নের স্পর্শ আ হ। রুমেল ধ*নে চাপড়ে দিতে দিতে বললো, চিন্তা করিস না, তোর জায়গা একদিন আম্মাজানের ভেতরেই হবে, তুই হবি আম্মাজানের সুখের কাঠি।

রুমেল পরিকল্পনা আটলে লাগলো কি করে আম্মাজান কে বিছানায় আনা যায়। রুমেলের ভেতরকার শয়তানটা হাসতে লাগলো আম্মাজান কে বিছানায় আনার রাস্তা পেয়ে, গাঞ্জার নেশা কাজ করতে লাগলো, ধ*ন হাতেই রুমেল ঘুমের সাগরে তলিয়ে যায়।

সকাল ৯টার দিকে রুমেল ঘুম থেকে উঠেই দেখতে পেলো ছোট মামা এসেছে। কদিন থেকেই নানুর অবস্থা টা ভালো যাচ্ছে না, উনি নাকি আম্মাকে খুব দেখতে চাচ্ছেন, আম্মা তাদের পরিবারের ছোট মেয়ে আমার দু মামা আর এক খালা, খালা সবার বড় তারপর বড় মামা তারপর ছোটমামা, মা সবার ছোট।

আব্বাও কাচারী ঘরথেকে এসে পড়েছে, কিন্তু রমিজ মির্জার আজ একটি ইসলামী সভায় বয়ান আছে তাই তিনি যেতে পারবেন না, তবে স্ত্রীকে তিনি বলে দিয়েছেন যাওয়ার জন্যে আর আসমাকে বাইকে করে নিয়ে গেলেন, তাদের স্কুলও তিনদিনের বন্ধ ছিলো, আর রুমেলকে বলে গেলেন মা আর ছোটবোনকে নিয়ে চলে আসতে। রুমেল গোসল করে নাস্তা করতে বসলো, রুমেল লক্ষ করতো মা তার দিকে কেমন আড় চোখে তাকাচ্ছে।

- শুন বাবা একটা সিএনজি ধরিয়ে আন?

রুমেল তার মায়ের কথা শুনে বলল,

- কেনো? আমার বাইক আছে তো আম্মা, আপনে চিন্তা করবেন না ৷

- না রে আমি এসবে চড়তে অভ্যস্ত নই।

- সমস্যা নাই আম্মা হয়ে যাবেন,

বলে আম্মার দিকে কড়া একটা চাহনি দিলাম, আম্মা কি লজ্জা পেল মনে হয়! এই তো পাখি আমার জালে আসতেছে। সুজোগ নিতে হবে, কোনো সুজোগেই ছাড়া যাবে না ৷ খেয়ে দেয়ে রুমেল তৈরী হয়ে নিলো, জিন্স প্যান্ট আর শার্ট, আর চটিজুতো।

রোমানা একটা বোরখা পরে নিলো হিজাবের সাথে, তার মুখটা পুরোডাকেনি আর ঠোটে হালকাকরে বোধয় লিপিস্টিক দিয়েছে ,ঠিক বোঝা যাচ্ছে না, সোমাকেও জননী তৈরী করে দিলেন। রুমেল বোনকে একটা সানগ্লাস পরিয়ে সামনে বসিয়ে দিলো জননী তাকে ধরে বাইকের পেছনে উঠে বসলো একপাশ করে,

রুমেল ইচ্ছে করেই দূরের রাস্তাদিয়ে রওনা দিলো, প্রথমে আস্তে হলেও কিছুদুর যেতেই ফাকা রাস্তায় বাইকের স্পিড বাড়িয়ে দিলো, তাতেই জননী তার পিঠে চেপে গেলো, রোমানার বাইকে চড়ার অভ্যেস নেই। ভয়ে সে রুমেলকে জড়িয়ে ধরলো, স্পিডের তালে রোমানাও তাকে কষে জড়িয়ে ধরতে লাগলো।

রুমেল অনুভব করলো তার মায়ের মা*ই গুলো তার পিঠ স্পর্শ করছে, মনে হয় জননী ব্রা পরেছে, না হলে জননীর নি*পলের অনুভুতিও রুমেল পেতো। স্পিড ব্রেকারে হটাত ব্রেক করতেই জননী মুখমন্ডল থাক কাধের কাছেই তলে আসলো আর বাইকের সিটটাই উচুঁ করা।

৪০ মিনিট পর রুমেল নানুর বাড়ি এসে পৌছালো, আম্মাজান বড়মামা কে সালাম দিয়ে সরাসরি নানুকে দেখতে চলে গেলো, আমিও সবাইকে সালাম দিয়ে ভেতরে ঢুকলাম, বড়মামা রহমত মোল্লা আর বড়মামী এসে বললেন, 

- আমাদের রুমেল তো অনেক বড় হয়ে গিয়েছে। আমাদের বুঝি দেখতে আসতে ইচ্ছে করেনা?

ছোটমামা মজা করে বললো,

- রুমেল এখন রাজনীতি নিয়ে ব্যাস্ত,

আমি সবাইকে ঠেলে নানুর কাছে গেলাম, মোটামুটি সুস্থই আছেন, দুহাতে নানুজান রুমেল কে আদরকারে চুমু খেতে লাগলেন, নানুজান অনেক বৃদ্ধ হয়ে গিয়েছেন, বয়সের কারনেই অসুস্থ ৷ রুমেল মা জননীর পাশ ঘেসে নানুজানের কাছে বসেছিলো, নানুজানের নাম করে কনুই দিয়ে জননীর চু*চি ছুয়ে দিচ্ছিলো ৷ রোমানা সেখান থেকে উঠে গেলো,

তারপর রুমেলও বাড়িতে অন্যদের খোঁজখবর নিতে লাগলো, তাদের বাড়ি থেকে কম দূরত্ব হলেও নানুবাড়িতে রুমেলদের আসা হয়না তেমন। বড় খালা রুমেলের খুব তরতালাশ করলো, তাদের বাড়িতে যাওয়ার জন্যে বারবার অনুরোধও করলো, তবে বড় মামার মেয়ে আরশি গায়ে গতরে অনেক ডাগর হয়ে উঠেছে।

রোমানা কে তার ভাবী দুজন খুবি রিকুয়েস্ট করতে লাগলো থেকে যাওয়ার জন্যে কিন্তু সে থাকতে নারাজ, রমিজ তাকে আসতে বলেছে কিন্তু বেড়াতে তো বলেনি! গরমে রোমানা, বোরখাটা খুলে রেখেছিলো, কিন্তু তা এখন আর খুঁজে পাচ্ছে না, এদিকে আসমাও বায়না ধরেছে সে বেড়াবে নানার বাড়িতে,

রোমানার অনিচ্ছা শর্তেও সে রাজি হলো, একদিন থাকার জন্যে, মহিলাদের ভেতরে মা তার হিজাবও খুলে রাখলো, প্রচন্ড গরম পড়ছিলো তাই, শাড়িতে এমনিতে ঘোমটা দিয়ে কথা বার্তা বলছিল। কিন্তু রুমেল তার মা কে খুঁজছে, মাকে বলে একটু বাজার থেকে ঘুরে আসতো, খুজতে খুজতে রুমেল মাকে বড়মামাদের ঘরেই দেখলো, ছোট মামি বলছে, তোমার বাধ্য ছেলে তোমাকে খুঁজছে,

রুমেল হা করে তার মায়ের দিকে তাকিয়ে ছিলো, আশেপাশের সবগুলো নারীদের থেকেও তার মা সুন্দরী, মায়ের ঘোমটা দেওয়া চেহারা দেখে সে তখনই ডিসিশান নিলো, জীবনে এই নারীরে ভোগ করতে না পারলে জীবনেই বৃথা। রোমানা বললো,

- আজ আমরা এখানেই থাকবো তোর বাবাকে বলেদিস।

আচ্ছা বলে রুমেল বের হয়ে গেলো, বাইকে বসে স্টার্ট দিতে যাবে এমন সময় মামাতো ভাই রাশেদ পেছনে চেপে বসে বললো ভাইয়া, আমারও একটু কাজ আছে বাজারেই নামিয়ে দিয়েন, রুমেল বাজারে রাশেদ কে নামিয়ে দেওয়ার পর কিছুদূর এসে দেখলো তিনটা ছেলে রাশেদ কে ঘিরে কি যেনো কেচাল করছে, বাইক ঘুরিয়ে রুমেল রাশেদের কাছেই ফিরে গেলো আর বলল,

- কিরে কি সমস্যা তোদের?


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area