#গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা
#পর্বঃ ১৪
রুমেল মা বাবার রুমে গিয়ে, তাদের খাটে বসলো, তার ফোনটা বালিশের কাছে রেখে, সে তার সেন্টু গেঞ্জীটা খুলতে লাগলো, তখন রোমানা বলল,
- রুমেল এখানে এসব করিস না, প্লিজ, এটা তোর বাবার রুম এখানে না,
- তো কোনখানে করবো বৌ,
- তোর রুমে চল,
রোমানা বুঝলো জোয়ান ছেলের সাথে সে পেরে উঠবে না, একবার যখন সে মধুর সন্ধান পেয়ে গিয়েছে বারবার আসবে মধু খেতে আর, তার শরীরও রুমেলের দ্বারা মথিত হওয়ার মজা পেয়ে গিয়েছে, এখন সে তার শারীরিক চাহিদাকে চাইলেই অস্বীকার করতে পারবেনা,
রুমেল, তার রুমে গিয়ে নিজের লুঙ্গী খুলে দিয়ে, মায়ের দিকে হাত বাড়ালো, রোমানা ততখনে তার ব্লাউজের বাতামটা খুলে ফেললো, ব্রা পরে আছে উপরের অংশে আর নিচের অংশে ছায়া আর শাড়ি রুমেল আগে দরজাটা বন্ধ করে দিলো, তারপর মাকে কাছে টেনে নিজেক কব্জিতে আবদ্ধ করে নিলো,
- আম্মা, মামারে বলে দিয়েন, আমি বিয়ে করলে আপনাকেই করবো, বাহিরের মেয়েছেলে যেনো আমার জন্যে না দেখে,
- কেনো রে রুমেল, দুনিয়াতে এতো মেয়ে থাকতে, তোর আমার সাথেই সংসার করতে ইচ্ছে হয় কেনো?
- আম্মা কি যে বলতেছেন, আমি ইচ্ছে করলে যে কোনো মেয়েকেই বেছে নিতে পারি, কিন্তু আপনি কি পারবেন? যে কোনো পুরুষ কে বেছে নিতে?
রুমেল নিচে মায়ের পিছনে দাড়িয়ে মাকে উত করে বিছানায় চেপে ধরে শাড়ি ছায়া উঠিয়ে বা*ড়ায় একদলা থুথু দিয়ে জননীর গু*দে ঢুকাতে ঢুকাতে বলতে লাগলো,
- আমি ছাড়া আপনারে এমন সুখ দিতে আর কেউ আসবে না আম্মা, এটা মনে রাখবেন আর আমার আপনারে পছন্দ হয়ে গিয়েছে,আমার বৌ হবে আমার লক্ষ্মী আম্মা, দেখেন আম্মা আপনার গু*দ কিন্তু পেশী শক্ত করে সম্মতি দিচ্ছে আপনিই খালি আমতা আমতা করেন, রুমেল মায়ের চুলের লম্বা গোছা , টেনে ধরে বললো, কথা বলেন না কেনো আম্মা,
রোমানা যৌ*ন সুখে আ হহহহহহহহহহহ করে উঠলো,
- আম্মা কথা বলা লাগবো তো এভাবে হবে না, স্বামীর কথা শুনালাগে আম্মা, জানেন না,
রুমেল ঠা*পের গতি বাড়াতে লাগলো, মায়ের গু*দের গরমে তার বা*ড়াটা আরো ফুলেফুলে উঠতে লাগলো, তিল পরিমান জায়গা আর রোমানার গু*দে অবশিষ্ট নেই সব রুমেলের ভীম বা*ড়াটা মেরে নিয়েছে,
- আম্মা আপনাকে বলেছিলাম আপনি আমার রাতের বৌ, এখন কথা বলেন আপনার স্বামীর লগে,
- আস্তে করো
- আস্তে হবে না, আপনার অনেক তেজ, আপনার তেজ সব এখন শেষ করমু,
- আ হহহহহ ও হহহহহ ইহহ উফ আ হহহহ রুমেল আস্ত কর তোর বোনগুলা সামনের রুমেই ঘুমাচ্ছে,
- আমি কি করমু তোমার যা উচুঁ পা*ছা শব্দতো একটু হবেই, এর থেকে তুমি আমার উপরে উঠে মাজা ঢুলাও তাতে শব্দ কম হবে,
জননী তার ছেলের কথা শুনলেন, রুমেল খাটের কোনায় বসে রইলো তার মুগুর টা নিয়ে। রোমানা নিজের দুরান প্রসারিত করে রুমেলের কোমরের দুপাসে বিছিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে তার মুগুরের উপর বসে পড়লো গু দ পেতে, রোমানার সাদা ব্রাটা রুমেল খুলে ফেলেছে মায়ের দু*ধের স্পন্দন দেখার জন্যে,
রোমানা বেলেন্স করার জন্যে ছেলের দু কাধে দুহাত দিয়ে কোমর নাচাতে লাগলো, আরামে তার দুচোখ বন্ধ হয়ে রয়েছে, ঠোট কামড়ে কামড়ে উঠবস করছে রোমানা, থপাস থপাস থপাস থপাস করে সারা ঘরে শব্দ গুজতে লাগলো,
রুমেল মায়ের এই কামিনী রুপ দেখে মায়ের নিচের ফোলা ঠোট টিকে মুখে পুরে চুষতে চুষতে নিচ থেকে ঠা*প দিতে লাগলো, জননীর খেলুড়ে রুপ ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে, প্রায় ২০ মিনিট ধরে রোমানা মাজা নাচিয়ে গেলো, তারপর চোখমুখ খিঁচে রুমেলরে... আ হহহহহহ
রুমেলকে জড়িয়ে ধরলো, রুমেল মায়ের রানের নিচ দিয়ে হাত দিয়ে তাকে বা*ড়া ঢুকানো অবস্থা তেই কোলে তুলে নিয়ে নিচে নেমে গেলো, তারপর মায়ের কোমর উঠাতে নামাতে থাকলো, কয়েক মিনিট থাকার পর এরপরই মাকে বিছানায় ফেলে হাত দুটো মায়ের কাধের দুপাশে বিছানায় চেপে গু*দের শেষ প্রান্তে বা*ড়াটা ঠেসে ধরে রোমানার গু*দ ভরিয়ে দিতে লাগলো,
অনেকক্ষণ মা ছেলে এভাবে পড়ে থাকার পর, রুমেল উঠে দাড়ালো, মায়ের শাড়ির আচলে বা*ড়া মুছে নিলো, তারপর লুঙ্গী পরে মায়ের পাশে শুলো,
- রোমা ও রোমা
তীব্র সম্ভোগের পর ছেলের সাথে কথা বলায় এখনো জননী স্বাভাবিক হতে পারেন নি, তার পরেও বলে উঠলো,
- হুম
- বিয়ের ব্যাপারটা কিন্তু সত্যিই বলেছি, আমি তোমারে বিয়া করবই,
- সব কিছু চাইলেই হয়না, সমাজ সংসার, তোমার যুবক বয়স তায় হয়তো এমন বলতাছো, কিন্তু এসব সম্ভব না। এর থেকে আমরা যে যেখানে আছি সেখানেই থাকি, দিন শেষে তুমি আমার ছেলেই, আর আমি তোমার মা ৷
- কিন্তু তুমি অস্বীকার করতে পারবা না, তুমি সুখ পাওনাই। কি হইলো কথা বলোনা কেনো?
রোমানা নিজের শাড়ি গুছিয়ে নিতে নিতে বললো,
- এতো কিছু বুঝো এইটা বুঝোনা , আমার লজ্জা করে।
রুমেল মাকে টেনে নিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরলো, আজ সারা দিনে অনেক খেটেছে রুমেল, মাকে আরেক রাউন্ড লাগানোর ইচ্ছে থাকলেও তা নিবারন করলো, মাকে বুকে লেপ্টে নিয়ে মশারীটা আটকে মা ছেলে ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে গেলো।
আজও রোমানার ভোরে উঠে নামাজ পড়া হলো না, তারপরও মেয়েদের আগেই উঠেছেন, ছেলের বিছানা থেকে উঠে সে ব্লাউজ আর ব্রাটা খুজেঁ নিয়ে কোনো মতে পরে, সরাসরি গোসলখানায় চলে গেলো, গোসল শেষ করে রুটিন মাফিক সবার জন্যে নাস্তা বানানোর জন্যে রান্না ঘরে গেলেন, আসমা ঘুম থেকে উঠেছে মাত্র ৷ সে মাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলো, তাকে ভীত মনে হলো,
- কি হয়ে ছেরে মা?
সে কিছুই বললো না, মাকে জড়িয়ে কাঁদেই গেলো, রমিজের গলার শব্দে আসমা চুপ হয়ে গেলো,
- কই গেলা সবাই, রোমা। কিছু দিয়ে যাও,
রোমানা মজিদের জন্যে রুটি আর ভাজি নিয়ে তাকে টেবিলে বেড়ে দিলেন, আসমা কে আস্তে করে আদর করে দিয়ে বললো মুখ ধুয়ে গিয়ে নাস্তা করার জন্যে, ততক্ষণে সোমাও উঠলো, সোমা তার বোনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে করতে শেষ,
আসমা তাকে ঘুম থেকে জাগায় না নিজে একা একা আগে উঠে যায়। বোনদের এসব খুনসুটির শব্দে রুমেলের ঘুমটা ভেঙ্গে যায়, রুমেল তাড়াতারি উঠে, বাহিরের কলে গামছা আর লুঙ্গি নিয়ে গোসল করতে চলে যায়, আজ তাকে কিছু জরুরী কাজ সারতে হবে।
রুমেল গোসল করতে বেশী সময় নিলো না, তারপর টিশার্ট আর জিন্স পেন্টটা পরে নিলো, এরপর টেবিলে গিয়ে, রমিজের পাশের চেয়ারেই সে বসলো, নিজেকে মনে হচ্ছে এ বাড়ির কর্তা।
- আম্মা, কই আমার জন্যেও দিয়ে যান,
রোমানা ছেলের জন্যেও বানিয়ে রেখেছিলো, সে নিয়ে দিয়ে আসলো, রোমানা একটা থ্রী কোয়াটার হাতা থ্রীপিজ পরে ছিলো, মাথায় তার লম্বা করে ঘোমটা দিয়ে উড়নাটা পেচিয়ে ছিলো, খোপা করা চুল আর তার উচুঁ বুক দেখে মনে হচ্ছিলো, সে যেনো বাড়ির নতুন বৌ,
রমিজের ব্যাপারটা একেবারেই ভালো লাগলো না, এমন করে ঘোমটা দেওয়ার কি দরকার, এর থেকে হিজাব পরলেই তো হতো, বুকটা কেমন উচু হয়ে রয়েছে, ঘরে যে এতো বড় একটা ছেলে আছে তার এদিকে কোনো খেয়াল নেই! তারপরও ছেলের সামনে বৌ কে কিছুই বললো না, রমিজ রুমেলকে ধীরে ধীরে বললো, তোর সাথে কিছু কথা আছে ৷ রুমেল চুপচাপ খেতে থাকলো,
- তোর মামা নিশ্চয় তোরে ব্যাপরটা বলছে, তাই আমি চাই তুই এ ব্যাপারে মানষিক ভাবে তৈরী থাক।
- আব্বা, আমি আপনি আর আম্মার অমতে কিছুই করবো না, আপনারা যা চান তাই হবে ৷ তবে, এতো তাড়াতাড়ি না আরো কয়েকটা বছর যাক আগে নিজের পায়ে দাড়াই,
- তুই যে পথে হাটছিস নিজের পায়ে দাড়াবি কি করে। এসব ছাড় খোদার রহমতে আমাদের কি কোনো কিছু কম আছে।
রুমেলের খাওয়া শেষ, সে পানি খেয়ে বললো,
- আব্বা, এসব নিয়ে এতো তাড়াতাড়ি ব্যাস্ত হইয়েন না। ব্যাস্ত হওযার জন্যে আরো বিষয় সামনে আছে।
বলে যে রমিজ কে কিছু একটা যেনো ইঙ্গিত করলো তারপর রুমেল বাইকের চাবি হাতেনিয়ে উঠে দাড়ালো,
- আম্মা গেলাম, রুমেল বাইক স্টার্ট দিলো,
"ছেলেটা পুরোই লাগাম ছাড়া হয়ে গিয়েছে” রমিজ মনেমনে ভাবতে লাগলো। রমিজও উঠে বাজারের দিকে যেতে লাগলো, থানার ওসি সহ দারোগাদের উপর চাপ যে মাওলানা সাহেবের নামে বেনামী কোনো মামলা হলেও যেনো ঠুকে দেয়৷ কিন্তু মাওলানা ইসহাক সাহেব সম্পূর্ণ ক্লিন লোক। এর মধ্যেই মুস্তফা দারোগার ফোনে বেনামী একটা কল আসলো, কল কারী তাকে জানালো ইসহাক মাওলানা সাহেবের বাড়িতে বোম আছে, তিনি নাকি আড়ালে জঙ্গী সংগঠন চালান।
খবরটা যেনো তার হজম হলো না, সাথে সাথেই সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়ায় তিনি বোম স্কোয়াডের দুজনকে ট্রেকার সহ একগাড়ি ফোর্স নিয়ে মাওলানা সাহেবের বাড়িতে সার্চ করতে যান, মাওলানার বাড়িতে আসতেই, তারা খুবি আপ্পায়ন করে দারোগা সাহেবের ফোর্স কে ভেতরে ঢুকতে দিলেন, এটা দেখে দারোগা সাহেব একটু আহত হলেন, কেউ কি তার সাথে মজা করলো নাকি?
চলবে....
বন্ধুর মায়ের সাথে যে গল্প ওটা দিচ্ছেন না কেনো?
উত্তরমুছুনকবে দিবেন
বন্ধুর মায়ের সাথে গল্পটা একটু তারা তারি শেষ করেন প্লিজ অনেক উপক্রিত হবো প্লিজ তারা তারি করে দেন।
উত্তরমুছুন