#গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা
#পর্বঃ ১৩
রুমেল তার মায়ের শক্ত মা*ই গুলো কামিজের উপর দিয়ে ছানাতে ছানাতে লাগলো। প্রায় ২৫ কি ৩০ মিনিট হবে রোমানা ছেলের যৌবনের নৌকায় নিজেকে সপে দিলো। এরপরই হঠাৎ রমিজের কন্ঠ শুনা গেলো,
- বৌ বৌ
রোমানার তলপেট মোচড়ে উঠলো, তার যো*নির পেশীগুলো রুমেলের বা*ড়াকে চিপে চিপে ধরছে, সে জল খসে দিলো, আব্বার কন্ঠ শুনেও রুমেল মাকে ছাড়লো না, সে অবস্থাতেই বিছানায় তার স্ত্রী মাকে নিয়ে কুকুর পজিসনে বসিয়ে রাম ঠা-প দিতে থাকলো,
রমিজ তখন আবার ডাক দিল,
- রোমা ও রোমা,
রুমেল জননীর পা*ছায় ঠাস ঠাস করে থাপড়াতে থাপড়াতে বলতে লাগলো,
- রোমা তুমি সুধুই আমার তোমার সব কিছুই আমার , তোমারে আমার বৌ বানামু, আমার বাচ্চার মা তুমিই হইবা,
রোমানার কোমড়টা ঠেসে ধরে একেবারে গভীরে তার মা*ল ঢেলে দিলো সে, রুমেল বা*ড়া বের করে তার মায়ের ভো*দাটা তার গামছা দিয়ে মুছে নিচ থেকে উঠিয়ে সেলোযারটা দিলো পরে নিতে তারপর আলনা থেকে ঘোমট টাও দিলো,
- দাড়াও তোমার ঠেটের কোনে কি যেনো লেগে আছে
বলে রেমানার তার মায়ের ঠোট দুটো চেটে দিলো অসভ্যের মতো, রোমানা তখন বলে,
- অসভ্য তোর আব্বা এসে গেছে ছাড় এখন,
- আগে বলো তুমি কার
- কেনো তোর আব্বার,
রুমেল মায়ের পিঠে জড়িয়ে আরো কাছে নিয়ে এসে তার কানের কাছি মুখ রেখে বললো,
- আম্মা আর বেশীদিন আপনি আব্বার থাকবেন না, আপনি হবেন সুধু আমার, সুধুই আমার,
রোমানা দরজার সিটকিরি খুলে বের হয়ে গেলো, রমিজ কলে গিয়েছে হাত মুখ ধুতে, সে খুব কমই ঘরের বাথরুম ইউজ করেছে, তার মতে ঘরের বাথরুম হলো ঘরের মেয়ে ছেলেদের জন্যে, কিছুক্ষণ পর আসমাও আসলো, তার চোখে মেয়েটা যেতো অল্পদিনেই ডাঙ্গর হয়ে গিয়েছে,
মেয়ে ছেলেদের বেশীদিন ঘরে রাখতে নেই, তাহলেই বিপদ কখন কি হয়ে যায়, যদিও আসমা কালো বোরখা পরেই মাদ্রাসায় যায় তারপরেও রমিজের মনে হয় পর্দাটা যেনো ঠিকমতো হচ্ছে না, বোরখা আরো ঢোলা হওয়া উচিত ছিলো,
তার চাচাতো ভাইর বৌটা মেয়েদের এসব সেলাই করে যদিও মির্জা বাড়ির বৌ হয়ে এসব করাতে সে খিপ্ত কিন্তু বাড়ির মহিলাদের কিছু সেলাই করতে অন্য কোথাও যাওয়া লাগেনা বিধায় চাচাতো ভাই সেলিম মির্জাকে সে কখনো এনিয়ে কিছু বলেনি ৷
যায় হোক যাই ভাতটা খেয়ে নিই, রাতে সন্ধ্যের পর আরেকবার মাদ্রাসায় গিয়ে দেখে আসবো, মাহফিলের আয়োজন কতদূর এগুলো, রোমানার চেহারাটা কেমন যেনো ফ্যাকাসে হয়ে আছে, গালদুটো লাল,
- কি বৌ শরীর খারাপ নাকি তোমার? তুমি তো ঐদিন ঔষুধ আনতে বলছিলা, আহারে দেখো দেখি আমার মনেই ছিলো না, আজ পাক্কা আনবো।
আসমাও আস্তে করে খেতে বসলো আব্বার সামনে কি বললে আবার কি বলে বসে। আপতত বা*ড়াটাকে শান্ত করা গেলো, তবে তার তো রোজ চাই বারবার চাই, ছোট মামা সকালে বাজারে তার বিয়ের ইঙ্গিত দিয়েছেন, বলেছিলেন, তোর নিজের কোনো পছন্দ আছে নাকিরে ভাগনে? মামাকে কি করে বলি, যে আপনার ছোট বোনকেই তো আমার পছন্দ টানা টানা চোখ, ঠোটদুটো যেনো রসের হাড়ি , নিচের ঠোটটা কেমন ফুলে থাকে দেখলেই মনেহয় কামড়ে দিই,
আর তার ভেতরের সৌন্দর্য আমার থেকে বেশী কে জানে! মামা আপনার বোনকেই বিয়ে করবো, দিবেন? রুমেলের বা*ড়াটা শক্তহয়ে আবার জানিয়ে দিলো, মা যদি হয় তার পাত্রী, খাটে ফেলে চু*দবে তাকে দিবারাত্রী! রুমেল বাহিরের কল ঘর থেকে গিয়ে হাতমুখ দুয়ে আসলো, গোসল করলোনা, মায়ের রস তার ধ*নের চামড়ায় লেগে আছে, ভালোই লাগছে , লেগে থাকুক ৷ নিজের মায়ের সুখের জল। রুমেল তৈরী হয়ে নিলো একটু ঢাকা যাবে, একটা হাতের কাজ আছে,
- আম্মা আমি গেলাম, ফিরতে একটু রাত হবে।
রোমানা, দরজা অব্দি আসলো, চেয়ে ছিলো ছেলের চলে যাওয়ার দিকে! রমিজ ঘরে বিছানায় একটু শুয়েছে, সোমার পাশেই, রোমানার সাহস হলো না, বা বলা যায় তার মন তাকে দিলো না, ছেলের চো*দন খাওয়া শরীর নিয়ে স্বামীর পাশে শুতে,
রোমানা গেলো গোসল করতে, এ ছেলের কারনে দিনে দুবার করে গোসল করতে হচ্ছে! কিন্তু তারপরেও ছেলেকে না করার স্পর্ধা সে করতে পারেনা, তার শরীর শেষ পর্যন্ত বাধন ছেড়ে ছেলের কাছে ডলে পড়ে, ছেলের সাথে শুয়েই রোমানা বুঝতে পারছে যৌ*বন আসলে কি, এবং তার মধ্যেই বা আর কতটুকু যৌ*বন বাকি আছে?
ছেলের রাজ বা*ড়াটা যখন তাকে রানী বানীয়ে চো*দন দেয় নিজেকে মনে হয় ১৮ বছরের তরুনী, ছেলেটা আমার কার মতো যানি হলো, তার বাবাতো এমন না, তবে রুমেলের দাদা আনাস মীর্জার নাকি তিনটা বিবি ছিলো, বুড়ো বয়সেও আরেকটা করেছিলো ৷ বড়জনের নাকি সন্তানাদি হয়নি, রমিজরা তিন ভাই মেজো বিবির ঘরের,
রোমানা তার গু*দ কচলে কচলে ধুতে লাগলো, ছেলের মা*লগুলো ধুয়ে যাচ্ছে পানিতে, কিন্তু তার জরায়ুতে যে বী*জ ঢুকেছে তা কি করে বের করবে! ছেলেটা না আমাকে পো*য়াতিই করে দেয়, কাল রাত আবার আজ, রমিজ কে তো আর বড়ির কথা বলা যায় না, কি করা যায় ৷
দস্যুটা, নিজে যখন কিছু না পরেই এমন ভাবে মাকে চু*দবী এক পাতা বড়ি এনে দিতে পারলি না! রোমানার গতর ভর্তি যৌ*বন, রমিজ তিন সন্তানের বাপ হলেও তার যৌ*বনের এক অংশও নিগড়ে নিতে পারেনি, তার বা*ড়াটাও খারাপ না কিন্তু কখন ঠিক মতো দাড়াতেও পারে না, রেমানার বিবাহিত জীবনের সহ*বাস বলতে
বিয়ের প্রথম কয় বছরই ,তারপর হাতেগোনা কয়দিন তাদের সহ*বাস হয়েছে, শরীরে তার মেদের চিহ্নঅব্দী নেই, একসংসারের কাজ নিজে একাই করে, রমিজের আবার বাহিরের কারো হাতের রান্নাভালো লাগে না, রোমানার রান্নাছাড়া, কাজ কর্মে থাকতে থাকতে শরীরটা তার এখনোঐ বাইশ বছরের যুবতীর মতোই, রুমেলরই আর দোষ কি!
কোনো যুবক ছেলের যদি এমন কমবয়সী মা থাকে এমনিতেই মাথা খারপ হবেই, ভাইজান সকালে ছেলের বিয়ের কথা বললো, ছেলের যদি বিয়ে দিয়ে দেয় তাহলে কি তার কাছে এমন করে ছুটে আসবে? তারজন্যে এমন পাগল হবে? রোমানার মনের মধ্যে একটা অনিশ্চয়তা কাজ করতে থাকলো, আবার ভাবলো সে রুমেলের মা! বৌ ত আর না, যে যখন খুশি রুমেলের কাছে পা ফাক করে দিবেন ,
যেটা যার কাজ তারই করা উচিত, বড় আপার মেয়েটা অনেক মিষ্টি, রোমানার অনেক পছন্দ হয়েছে, রুমেলের জন্যে ঠিকঠাক হবে, তবে কচি মেয়েটা কি পারবে রুমেলের, এই ভীম বা*ড়ার চাপ নিতে? নাহ পারবে,মেয়েদের কাজেই হলো বা*ড়া গু*দে নেওয়া, সেটা যে মাপেরই হোক, রোমানাও তো প্রথমবার বাপের বাড়ির কাচারীতে যখন এটা ভেতরে নিচ্ছিলো, ভেবেছিলো হয়তো মরেই যাবে কিন্তু, কই ঠিকিতো এখন দিনরাতে অনায়াসে তার উপর বসে উঠবস করছে,
ওহহ ছেলেটা আমাকে পাগলই করে দিলো, কি ভাবছি এসব, রোমানা নিজেই নিজেকে আবার ধিক্কার দিলো, নষ্ট মহিলা তুই একটা নষ্টা, মা*গী তুই, রুমেল তোর ভা*তার! কেমন করে তোর মুখের ভেতরে ধ*নটা চেপে ধরেছিলো দেখেছিস, তোর জামাই কখনো এমন কিছু করেছে,
আর যায় হোক বিছানায় যে রুমেল আনাড়ি না তা রোমানা হাড়েহাড়ে টের পাচ্ছেন, তাকে যেভাবে উল্টেপাল্টে চু*দে এমন ভাবে তার বরও কখনো তাকে করেনি, রোমানা গোসলকরে চুল ঝেরে বেরহলো। অন্যদিকে রমিজের চোখটা লেগে এসেছে এমন সময়ই আজান দিলো, রমিজ উঠে বসলো, রোমাকে দেখতে কেমন যেনো অন্য রকম লাগছিলো, খয়েরী একটা শাড়ী পরেছে, তার চিকন পেটটা দেখে রমিজের লুঙ্গীর তলায় হালকা শিহরণ জেগে উঠলো, কতদিন স্ত্রীকে লাগায় না,
আহ দিন দিন বৌটা যেনো তার কচি হচ্ছে, সব কিছু ফেড়ে যৌ*বন উথলে পড়ছে, এজন্যেই বলি পর্দা করতে, না হলে পরপুরুষের নজরে পড়ে যাবে, না নামাজের সময় এসব চিন্তা আসা ভালো না,
- বৌ ও বৌ উঠো নামাজের সময় হয়েছ,
রমিজ ওজু করতে চলে গেলো,
- শুনো নামজ পড়ে আমি একটু মাদ্রাসার দিকে যাবো, এছাড়া বাজারেও অনেক্ষন থাকতে হবে, কালকের মাহফিলের তৈয়ারীর ব্যাপার আছে,
রমিজ মির্জা, ওজু করতে চলে গেলো, সেখান থেকে সোজা মসজিদে, তারপর মাদ্রাসার কাজ দেখার জন্যে সেদিকে গেলো, ছেলেরা পুরো মঞ্চ বানিয়ে ফেলেছে, রমিজ মির্জা কয়েকজন হুজুরদের সাথে কথা বলতে বলতে নিজের বাজারের বৈঠকখানায় পৌছে গেলো, সেখানেই তাদের দলের অস্থায়ী অফিস হয়েছে এখন,
এদিকে সন্ধ্যার পরই, মোওলানা ইসহাক সাহেবের বাড়িতে একদল মাদ্রাসা ছাত্র গেলো একটা ফলের বাক্স নিয়ে, তাদের কে রমিজ মীর্জা পাঠিয়েছেন মাদ্রাসা থেকে, ইসহাক সাহেব যেহেতু অসুস্থ তার জন্যে কিছু ফল নিয়ে ৷ ইসহাক সাহেবের ছেলে ফলের বাক্সটা নিয়ে রেখে তাদের নাস্তা করার জন্যে বসতে বললো কিন্তু তারা নাস্তা না করেই বিদায় নিয়ে চলে গেলো,
পিপলুও আজ ব্যাস্ত চিটাগাং থেকে কিছু ছেলেপেলে এসেছে, সে রুমেল কে বলেছিলো সে নিজেই ব্যবস্থা করবে কিন্তু, রুমেল তার আগেই কোথা থেকে যেনো এদের নিয়ে আসলো এতজনও পরিচিত না, যায় হোক পোলাপান লাগবে বলেছে এখন যেহেতু ম্যানেজও হয়েছে এতেই পিপলু খুশি, কিন্তু ব্যাস্ততা অন্য কারনে,
হঠাতই রুমেল ফোন করে জানালো কালকে দক্ষিণ বাজারে তাদেরও নাকি একটা সমাবেশ হবে শেষ সমাবেশ, নির্বাচানের আগে আর সমাবেশ হবে না, তাই বিভিন্ন এলাকা তেকে পোলাপান যোগার করার জন্যে তার উপরই আবার চাপ পড়েছে।
রুমেলের বাজারে আসতে আসতে ১২টার মতো বেজে গেলো, এরমধ্যে মা দুবার কলও দিয়েছে সে বেক করেনি, যে ছেলেরা এসেছে চিটাগাং থেকে, তাদের প্ল্যান মাফিক তৈরী করতে করতে রুমেলের আরো কিছুসময় লেগে গিয়েছে, দক্ষিণ বাজারে তাদের মঞ্চ তৈরী করা সব পোলাপানকে জানানো এসব সারতে সারতে রাতের প্রায় দুটা বেজে গিয়েছিলো,
তারপর সে বাড়ির দিকে রওনা দিলো, কাছারী ঘরে আব্বার নাক ডাকার আওয়াজ শুনেই তার মন উৎফুল্ল হয়ে পড়লো, সে ধীরেসুস্তে নিজের কাছে থাকা চাবিটা দিয়ে গেট খুলে বাইকটা ভেতরে উঠিয়ে রেখলো, রুমে গিয়ে লাইটা দিতেই দেখে বিছানায় নতুন চাদর পাতা, মায়েই দিয়েছেন, আগের চাদরের উপর মা ছেলের রসের দাগ পড়ে গিয়েছিলো তাই হয়তো,
রুমেল টিশার্ট, পেন্ট আর বারমুডাটা খুলে লুঙ্গীটা পরলো, লুঙ্গী পরে মায়ের দরজায় চাপ দিতেই বুঝলো মা ভেতর থেকে আটকিয়ে দিয়েছে, রুমেলের সবরাগ গিয়ে পড়লো দরজার উপর, রুমেল ফোনটা হাতে নিয়ে মাকে কল দিলো, রিং হলো ধরলো না, আবার দিতেই, ঘুম জড়ানো কন্ঠ নিয়ে, মা বললো,
- রুমেল
- না তোমার স্বামী, দরজার আটকে শুয়েছো এখন ঢুকবো কি করে,
রোমানা ঘুম জড়ানো অবস্থায় বুঝলো, কেউ একজন দরজা নক করছে, সে দরজাটা খুলতেই গলীর আলোয় রুমেল কে দেখতে পেলো,
- কখন আসলি, বস আমি খাবার দিচ্ছি,
- আরে কই যাচ্ছো দাড়াও আমার খাবার তো তৈরীই আছে,
রুমেল মা বাবার রুমে গিয়ে, তাদের খাটে বসলো, তার ফোনটা বালিশের কাছে রেখে, সে তার সেন্টু গেঞ্জীটা খুলতে লাগলো, তখন রোমানা বলল,
- রুমেল এখানে এসব করিস না, প্লিজ, এটা তোর বাবার রুম এখানে না,
চলবে...

