#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ৩০
আন্টির কথা শুনে আমি কিছুটা চিন্তায় পরে গেলাম। ক ন ডম পরেই যদি এতো সুখ পাওয়া যায় তাহলে ক ন ডম ছাড়া করে না জানি কত সুখ পাওয়া যাবে। আঙ্কেল কাছে থাকাতে আন্টিকে আর কোন মেসেজ দিলাম না। তারপর রুম থেকে বের হয়ে মা বাবার সাথে কিছুক্ষণ আড্ডা দিলাম। তখন মা জানালো কাল আমরা সবাই নানু বাড়িতে বেড়াতে যাব।
আমরা সবাই বলতে আমি,বাবা আর মা তিন জনেই বেড়াতে যাব। মার কথা শুনে আমি সাথে সাথেই না করে দিলাম যে, আমি যাব না। মাকে না করার কারণ কালকে যদি বাড়ি ফাঁকা পাই তাহলে হয়তো বা তমা আন্টির সাথে কিছু হতে পারে। আমার কথা শুনে মা বাবা অনেক বুঝালো একা একা খালি বাড়িতে কি করবো? কি খাব? আমি তখন বলি, আমার এক বন্ধু বাসায় দাওয়াত আছে সারাদিন ওখানেই থাকবো রাতে খেয়ে এসে খালি শুয়ে পরবো।
অবশেষে মা বাবা সিদ্ধান্ত নিল আমাকে রেখেই যাবে কারণ না গিয়ে উপায় নেই নানার শরীর খারাপ। তারপর আমরা তিন জনে এক সাথে ডিনার করে যে যার রুমে চলে গেলাম। আমি আমার রুমে শুয়ে শুয়ে শান্তর কাছে ফেসবুকে মেসেজ দিলাম আর জানতে চাইলাম "কি করে, আঙ্কেল আন্টি কি করে" কেমন আছো ইত্যাদি। শান্তর সাথে কথা বলে জানতে পারলাম আন্টি এথন শুয়ে আছে আর আঙ্কেল শান্তর সাথে বসে টিভি দেখে।
আমি আর এক মুহূর্ত দেরি না করে আন্টিকে মেসেজ দিলাম "হ্যালো" তারপর অনেকক্ষণ পার হয়ে যাওয়ার পরেও আন্টির কোন রিপ্লে আসলো না তাই বাধ্য হয়ে আন্টির ফোনে কল দিলাম। রিং বাজার কিছুক্ষণ পরেই আমার কল কেটে দিল। আর আন্টি রিপ্লে মেসেজ দিলো,
- কি হলো? এখনো ঘুমাও নি?
আমি সাথে সাথেই রিপ্লাই দিলাম,
- নাহ, কাল আমাদের বাসা ফাঁকা থাকবে তুমি কি আসবা?
আন্টি রিপ্লে দিল,
- কেনো? তোমার বাবা মা বাসায় থাকবে না?
আমি বললাম,
- আরে নাহ, মা বাবা নানু বাড়িতে বেড়াতে যাবে তাছাড়া তোমাকে অনেক মিস করতেছি।
আন্টি তখন বলল,
- ওহ! কিন্তু আমি এখন বের হতে পারবোনা, আমার তো এখন ডিউটি নাই।
আমি তখন বললাম,
- প্লিজ সোনা একটু মেনেজ করে আসো না, তোমাকে আদর করতে মন চাইতাছে।
আন্টি তখন রিপ্লে দিল,
- মন চাইলেই কি হবে, আমি যেতে পারবো না। তুমি একটু অপেক্ষা করো আমার বাসা ফাঁকা হলে জানাবো তোমাকে।
আমি তখন মন খারাপ করে বলি,
- অপেক্ষা করতে পারবো না, আমার বাসা তো ফাঁকা। প্লিজ সোনা আসো না?
আন্টি তখন বলে,
- আরে পাগল বাসায় কি বলে আসবো, তুমি বুঝো না কেনো এখন বের হতে পারবোনা।
আমি তখন বললাম,
- বাসায় বলবা হাসপাতালের কোনো কলিগের বাসায় দাওয়াত খেতে যাচ্ছো।
আন্টি তখন বলে,
- আচ্ছা আমি দেখি।
আমি তখন বললাম,
- দেখি না আসতেই হবে, তোমাকে অনেক আদর করবো কন ডম ছাড়া।
আন্টি তখন বলে,
- তোমার আঙ্কেলের সাথে কথা বলে তোমাকে জানাবো আর এখন ফোন চার্জে দিব রাখি।
আমি আচ্ছা ঠিক আছে বলে অপেক্ষা করতে লাগলাম। অপেক্ষা করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম তার কোন হুদিস নেই। সকালে ঘুম ভাঙ্গে মায়ের ডাকে। মা বলছিল "উঠ তাড়াতাড়ি, তোকে নাস্তা করিয়ে রেখে আমরা বের হবো।" মাকে দেখলাম গোসল করে রেডি হয়ে গেছিল। মাকে নাস্তা বাড়তে বলে আমি ফোন হাতে নিলাম, দেখি আন্টির কোন কল বা মেসেজ কিছুই নেই। তাই মন খারাপ করে ফ্রেশ হয়ে মা বাবার সাথে নাস্তা করে নিলাম।
তারপর মা বাবাকে বিদায় দিয়ে গাড়িতে তুলে দিলাম আর ড্রাইভারকে বললাম সাবধানে নিয়ে যেতে। মা বাবাকে বিদায় দিয়ে রুমে এসে ফোন হাতে নিয়ে দেখি আন্টির কল আর মেসেজ। মেসেজে লিখা "আমি কোথায় আসবো? তোমার বাসা তো ছিনি না" আন্টির মেসেজ পড়ে শেষ করতেই আন্টি আবার কল দিল। আমি কল রিসিভ করতেই "বাসার ঠিকানা জানতে চাইলো"
আমি বাসার ঠিকানা সুন্দর করে বলে দিলাম যাতে আসতে কোন অসুবিধা না হয়। আন্টি জানালো সে সিএনজি তে উঠতেছে। তমা আন্টির আসার কথা শুনেই খুশিতে মনটা ভরে গেল। মিনিট পাঁচেক পরে আমি বাসা থেকে বের হয়ে গেটের দারোয়ানকে টাকা দিয়ে দূরের এক হোটেলে বিরিয়ানি আর মিষ্টি আনতে পাঠালাম। দারোয়ান চলে যাওয়ার পরে আমি গেইটে দাঁড়িয়ে আন্টির জন্য অপেক্ষা করছিলাম।
দশ মিনিট পরে হঠাৎ একটা সিএনজি আমাদের গেটের সামনে দাঁড়ালো। তখনি ভিতর থেকে নেমে আসলো আমার বন্ধুর সুন্দরী সতী মা। যে কিনা তার ছেলের বন্ধুর বাসায় সো নায় পাড় খাইতে আসতে। আন্টি দেখলাম সিএনজি থেকে নেমে মুচকি মুচকি হাসছিল। আমি তখন সিএনজি ড্রাইবারকে টাকা দিয়ে বিদায় করে দিলাম আর আন্টিকে নিয়ে বাসার গেইটের ভিতরে প্রবেশ করলাম।
আন্টি তখন অবাক নয়নে আমাদের বাড়ি আর বাগান দেখতে ছিল আর আমার পিছন পিছন আসতেছিল। আমাদের বাসার ভিতরে ঢুকার পরে আন্টি বলল,
- রাফি, তোমাদের বাসাটা অনেক বড় আর গুছানো।
আন্টির কথা শুনে আমি বললাম,
- বাসাটা কি ঘুরে দেখবা নাকি আমার রুমে যাবে?
আন্টি তখন মুচকি হেসে বলে,
- হাতে অনেক সময় আছে, রুমে যাওয়ার। এখন নাহয় আমাকে একটু ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখাও?
আমি আন্টির কথা শুনে "চলো তাহলে" বলে আন্টির হাত ধরে সম্পূর্ণ বাসা ঘুরিয়ে দেখাতে লাগলাম। আন্টি অনেক মন দিয়ে আমাদের বাসাটা ভালো করে দেখছিল আর আমি আন্টিকে দেখছিলাম অবাক নয়নে। আন্টি আজকে কালোর সবুজ সাদা রঙের প্রিন্ট যুক্ত শাড়ি পড়েছিল। ঠোঁটে হালকা লিপস্টিক, চোখে কাজল, দেখতে এক কথায় অসম্ভব সুন্দরী লাগছিলো। সম্পূর্ণ বাসা ঘুরিয়ে আন্টিকে নিয়ে আমার রুমে ঢুকলাম। আন্টি আমার রুমটা দেখে বললো,
- তোমার রুমটা আমার সবচেয়ে বেশি পছন্দ হয়ছে।
আমি তখন আন্টির সাইট ব্যাগটা নিয়ে সোফার উপরে রেখে বললাম,
- শুধু রুম পছন্দ হয়ছে! বিছানা পছন্দ হয়ছে না?
আমার কথা শুনে আন্টি অনেক লজ্জা পেয়ে গেল। আমি তখন মুচকি হেসে আন্টিকে জড়িয়ে ধরে লিপ কিস দেওয়া শুরু করলাম। আন্টিও সাথে সাথেই আমাকে জড়িয়ে ধরে রেসপন্স করতে লাগলো। মিনিট দুই এক কিস করার পরে আমি আন্টিকে ছেড়ে দিয়ে, আমি নিজের টি শার্ট টা খুলতে শুরু করলাম।
আন্টি তখন মুচকি হেসে আমার পায়ের কাছে বসে পড়লো আর আমাকে অবাক করে দিয়ে পেন্টের হুক আর চেইন খুলতে শুরু করলো। পেন্টের হুক আর চেইন খুলে পেন্ট হাঁটুতে নামিয়ে দিয়ে জাঙ্গিয়ার উপর দিয়ে আন্টি আমার বা ড়া র উপরে চুমু দিল। দুই তিন টা চুমু দিয়ে আন্টি আমার জাঙ্গিয়া টাও হাঁটুতে নামিয়ে দিল আর কপ করে আমার বা ড়া মুখে নিয়ে নিল।
চলবে...
পরের পর্ব দেন তারা তারি
উত্তরমুছুন