Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের চাহিদা ( পর্ব ৯ )


 #গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা

#পর্বঃ ৯

একবার যখন কলেজের প্রিন্সিপালের সাথে ঝামেলা বেধে তাকে রেস্ট্রিগেট করে দেওয়া হয়, তখন কলেজের প্রায় হাজার খানের ছেলেপেলে তারজন্যে ততক্ষনাৎ মাঠে নেমে আসে, বাধ্য হয়েই পরে তার রেস্ট্রিগেট নোটিশ বাতিল করা হয়।

মসজিদ থেকে বের হয়ে রমিজ মির্জা নিজের পার্সোনাল অফিসের বসলেন, তারপর হেলাল কে দিয়ে লাইব্রেরী থেকে জাবেদরে ডেকে আনান, জাবেদ রুমেলের আব্বেকে দেখেই কদমবুচি করলো,

- কেমন আছো বাবা,

- জ্বী ওপরওয়ালার রহমতে ,চাচাজান তা চাচাজান হঠাত ডাকলেন,

- তোমারে একখান কথা জিগাইতে আনালাম, আমি শুনছি লাইব্রেরীটা নাকি তুমি আর রুমেল মিলে করো ,কথাটা কি সত্য ?

- জ্বী চাচাজান, শুরু থেকেই।

- আচ্ছা, তা তোমার বন্ধু এখন কই?

- সেতো জনসভায় গেছে চাচা,

রমিজ মির্জা তাচ্ছিল্যের সাথে বললেন,

- আর জনসভা, মানুষ এখন সব বুঝে, লাভ হবে না ৷ তুমি লাইব্রেরী করছো ভালো কাজ করছো, তোমার বন্ধুকেও একটু বুঝিও ৷

- চাচাজান, আপনার মাদ্রাসার পোলাপানরে যদি আমার লাইব্রেরী রিকমেন্ট করতেন উপকার হতো ৷

- আচ্ছা, করবো

জাভেদ আবার সালাম দিয়ে বের হয়ে গেলো,

১০টার আগেই জনসভা শেষ করার আদেশ ছিলো তাই কাশেপুরের জনসভা দ্রুত শেষ করে এমপির লোকজন জায়গা ছাড়লো, রুমেল সহ তার ছোটভাই ব্রাদার দের বিদায় দিতে আরো কয়েকঘন্টা লেগে গেলো, তারপর তারা ক্লোজ কিছু বন্ধু এসে একত্রিত হলো, কলেজের পিছনে,

জাবেদ তার কথামতো, কিছু বোতল, নিয়ে একসাথে বসে খেলো, যদিও রুমেলের সহজে নেশা হয়না তারপরেও বিদেশী ব্রান্ড থাকায় মাথাটা হালকা ভারি হয়ে আসলো, রমিজ মির্জা বাড়িতে পৌছাতেই হাতমুখ ধুয়ে রেমানাকে টেবিলে খাবার বাড়তে বললো,

বাধ্য স্ত্রী রোমানা, তার জন্যে ভাত বেড়ে দিলো, টেংরা মেছের তরকারীটা তার কাছে ভালো লেগেছে, যদিও ঝালের কারনে বেশী খেতে পারেনি। খাওয়া শেষে দোয়া পড়ে উঠে গেলেন, তিনি কাচারিতে যেতে যেতে গজগজ করে বলতে লাগলো,

- নবাবজাদা তোমার এখনো ঘরে ফিরেনি, ছেলেকে কিছু না বলে মাথায় তুলেছো।

রোমানা চুপ করে খাবার টেবিলের সব গুছিয়ে রাখতে লাগলো। সোমা আজ তার খাটেই শুয়েছে, আসমা নেই, তাই আগেই বলে রেখেছে আম্মি আমি তোমার সাথে ঘুমাবো, আপু নেই ,যদি কেউ এসে আমায় নিয়ে যায় তখন তুমি কাদবে না?

মেয়েটা তার পাকা পাকা সব কথা বলে। ছেলেটা যে কই রইলো এতোক্ষণ? অবশেষে জননী তাকে ফোন দিয়েই দিলো, রুমেল ফোন ধরে, হ্যালো বলতেই কেটে দিলো, রুমেল দেখলো, মায়ের নাম্বার! সে ব্যাক করলো, রোমানা ফোনটা ধরলো,

- হ্যালো, আম্মা

- কিরে কয়টা বাজে,তুই কি আসবি না? তোর আব্বা আমায় কতোগুলো কথা বললো,

- আসতেছি,আম্মা ৷

রুমেল সবাইকে বিদায় দিয়ে বাইক স্টার্ট দিলো, নেশাটা হতে হতেও হলো না, সবচেয়ে বড় নেশা তো তার জননী। ১৫ মিনিটের মধ্যেই রুমেল বাড়ি পৌছালো, বাইক বারান্দায় ঢুকিয়ে, যে, রোমানাকে ডাকতে লাগলো,

- আম্মা, কই ক্ষুধা লাগছে তো!

রোমানা বাইকের শব্দেই বুঝেছিলেন ছেলে এসেছে, সে তার জন্যে আবার খাবার বাড়লো, রুমেল লুঙ্গি আর সেন্টুগেঞ্জি পরে টেবিলে বসে বসলো,

- আম্মা, আপনি খেয়েছেন?

- হুম খেয়িছি আমি,

- না, আমার সামনে বসে খেতে হবে

(আসলেই রোমানা ভাত খায়নি)

- বললাম না খেয়েছি,

রুমেল আদেশের শব্দে বলে উঠলো,

- আবার খাবেন, আমি দেখবো,

রোমানা এবার আর ছেলেকে না করতে পারলোনা, সে নিজেও খেতে বসলো, রোমানার স্ত ন দুটো হিজাবের ওরনার উপর দিয়ে নিজের অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে, রুমেল ভাত খেতে খেতে মায়ের সৌন্দর্য গিলে খেতে লাগলো, রোমানার চোখ এড়ালো না যে ছেলে তাকে গিলে খাচ্ছে, সে নিচের দিকে তাকিয়ে ভাত  মুখে দিচ্ছে,

মায়ের টসটসে ঠোট দুটো দেখে রুমেল গত কালকের চোষনের কথা মনে পড়ে গেলো, রুমেলের নিজেকে ধরে রাখতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তারপরেও ঘরে বাবা আছেন কিনা সেটা সে নিশ্চিত নয় যার কারনে নিজেকে কন্ট্রোল করছে,

খাওয়ার শেষ করে রুমেল, চাবি নিয়ে বাহির হলো, হালকা হেটে কাচারীর কাছে যেতেই বাবার জিকিরের শব্দ শুনলো, রুমেল সেদিক থেকে এসে, গেটে তালা দিয়ে, নিজের রুমে শুয়ে পড়লো, রোমানাও নিজের রুমে গিয়ে মাথার ওরনাটা আলনায় রেখে, সোমার পাশেই শুয়ে পড়লো,

জননীর চোখে ঘুম নেই তার গু দের ভেতরে যেতো হাজার খানের পোকা কিলবিল করছে, স্বামী তার পাশে নেই, রোমানা মনে মনে বলতে লাগলো, আপনি কোথায় আপনার বৌকে শান্ত করে যান, খোদার দোহায় লাগে। রোমানার নিজেকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছে, সে কামাতুর হয়ে পড়ছে বারবার, হাতের কাছের মোবাইলটা নিয়ে দেখতে লাগলো সময় কতক্ষণ! সবে ১ টা এরাত কখন ফুরাবে, জননী তার নিজের চিন্তা অন্যদিকে ডাইভার্ট করার চেষ্টা করতে লাগলেন।

সারাদিন কি কি করলেন, তা ভাবতে লাগলো, হঠাতই তার মনে হলো, পেছনের উঠান থেকে কাপড় আনা হয়নি, গ্রামে মহিলাদের কাপড় সারারাত বাহিরে থাকাটা পরিবারের জন্যে অশুভ ভাবা হয়, কিন্তু নিজের সাহসও হচ্ছেনা, বাহিরে যেতে, তারপরেও তিনি উঠে লাইট জ্বালিয়ে আলনা থেকে ওরনাটা নিয়ে মাথায় ঘোমটার মতো পেচালেন, হিজাব বানাবার ইচ্ছে তার হলোনা, এতোরাতে, গলিতে গিয়ে রুমেলকে তিনি ডাকলেন?

- রুমেল, জেগে আছিস!

রুমেল জেগেই ছিলো, মায়ের ডাকের অপেক্ষায়! সেও খাট থেকে উঠে গলির দিকেই আসলো, লুঙ্গির তলায় তার সবলটা শক্ত হয়ে দাড়িয়ে ছলে, সে তাকে আড়াল করার কোনো চেষ্টায় করলো না ৷ গলিতে হলুদ বাতি থাকায়, মাকে হলুদ হলুদ মনে হতে লাগলো,

- বাবা, একটু উঠোনে যাতে পারবি,

- আম্মা আপনার জন্যে জাহান্নামেও চলে যাবো,

রোমানা, সরাসরি বললো,

- বাহিরে কাপড় রেখে এসেছি, ওগুলো নিয়ে আসিছ,

- আম্মা, আমি আপনার কাপড় চিনিনা, আপনেও সাথে চলেন , আমি লাইট নিচ্ছি,

রোমানা পেছনের গলির দরজা খুললো, রুমেলও তার সাথেই আছে, রুমেল লাইট নিলেও জ্বালালো না, কারন বাহিরের আবছা চাদের আলো রয়েছে,তারে রোমানার কামিজ, সেলোয়ার পেটিকোট আর বোনের ফ্রক দেখা যাচ্ছ, রোমানা সেলোয়ার, কামিজ আর ফ্রক নিলেও রুমেল মায়ের পেটিকোটটা হাতে নিয়ে নাক দিয়ে শুকতে শুকতে বলে,

- আম্মা আপনার পেটিকোট থেকেও আপনার মতোই সুগন্ধ আসছে,

রোমানা যেনো লজ্জা পেলো, রুমেল খপ করে মায়ের হাত টেনে নিজের বুকে জড়িয়ে ধরলো,

- আম্মা, আমি আপনার গন্ধটা নিতে চাই,

রোমানা এরজন্যে প্রস্তুত ছিলেন না তাই বলল,

- কেউ দেখবে ঘরে চল,

ঘরে চল শব্দটা যেনো রুমেলের কানে, মায়ের সম্মতির হ্যাঁ বোলে মনে হলো, সে মাকে ডানহাত মায়ের পিঠের দিকে আর বাহাত মায়ের হাটুর নিচ বরাবর ধরে কোলে তুলে নিলো, তারপর গলিতে ডুকে কোনরকমে সিটকিরি টা মেরে, নিজের রুমে খাটের পর মাকে রেখে তার রুমের দরজাটাও মেরে দিলো,

রোমানা ঘটনার আকস্মিকতায় বুদ হয়ে রইলো কিছুক্ষণ তারপর, সে নিজেকে রুমেলের খাটে আবিষ্কার করলো, রুমেল তার রুমের বাতি জ্বেলে দিয়ে মাকে দেখতে লাগলো, ফুলহাতা মেরুন রংএর কামিজ আর কালো রংএর সেলোয়ার পরে মা তার খাটের মাঝখানেই বসে আছে, মাথায় মেরুন রংএর ওরনা জড়িয়ে, রুমেল গেঞ্জি টা খুলে ছুড়ে দিলো আলনার দিকে, তারপর সে ধীরে মায়ের পাশে গিয়ে বসলো, লাইটের আলোয় মায়ের মুখের লাল আভা স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে, কাপাকাপা গলায় রোমানা বললো,

- রুমেল আমরা কাজটা কি ঠিক করছি,

- আলবত ঠিক করছি,আম্মাজান

- কেউ যদি কখনো জানতে পারে?

- কেউই জানবো আম্মা, আপনি নিশ্চত থাকতে পারেন,

- কিন্তু এসব তো মা ছেলেতে নিষিদ্ধ,

- এই যে আমি লাইটটা অফ করে দিলাম, মনে করেন আজ থেইকা অন্ধকারে আপনে আমার বৌ, আর আমি আপনার স্বামী।

- রুমেল এসব ঠিক না, এটা অবৈধ

- তাহলে হোক একটা অবৈধ সম্পর্কে সূচনা, আম্মা আমি আপনার সব ইচ্ছা পূর্ন করবো, একবার সুধু ভরসা কইরা দেখেন। আপনি যদি সুযোগ দেন আমি আপনার স্বামী থেকেও ভালো স্বামী হমু,

রোমানা মুখে না না করলেও রুমেলের চুমোতে সাড়া দিতে লাগলেন,

- আম্মা আজকের পর থেইক্কা আপনি আমার আম্মা না আমার বৌ ,

তারপর সে ধীরে ধীরে মায়ের ওরনাটা বিছানার উপর রাখলো, রুমেল মায়ের ঠোট দুটুকে চুসতে লাগলো, রোমানাও ছেলেকে সাড়া দিতে থাকে, রুমেল কামিজটা টেনে খুলতে গেলে রোমানাও সহায়তা করে, রুমের লাইট অফ করে দিলেও দরজার নিচ দিয়ে আসা গলির লাইটের আলোয় অনেক কিছুই দেখা যাচ্ছিলো,

রুমেল মায়ের লাল ব্রাটা খুললো না, তারপর সেলোয়ারের গিট টা খুজে সেটা খুলে দিলো, ভেতরে মা পেন্টিও পরেছে, রুমেল জানতো না মা পেন্টিও পরে, রুমেল জননীর চুলের খোপা খুলে দিলো, মাকে জড়িয়ে চুমুদিতে দিতে রুমেল শুয়িয়ে দিলো,

রুমেল মায়ের দু রানের ফাকে শুয়ে, বা ড়ায় মুখ থেকে একদলা থুতু নিয়ে মেখে পেন্টির ফাকদিয়ে নিজের বা ড়াটা সেট করে মাকে চু*দতে লাগলো, বা ড়াটা ভেতেরে যেতেই রোমানার গু দের পোকাদের কামড় যেনো বন্ধ হয়ে গেলো,

- আ হহহহহহহহহহহহ রুমেল আস্তে কর,


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area