Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের চাহিদা ( পর্ব ১০ )


 #গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা

#পর্বঃ ১০

রুমেল মায়ের দু রানের ফাকে শুয়ে, বা ড়ায় মুখ থেকে একদলা থুতু নিয়ে মেখে পেন্টির ফাকদিয়ে নিজের বা ড়াটা সেট করে মাকে চু*দতে লাগলো, বা ড়াটা ভেতেরে যেতেই রোমানার গু দের পোকাদের কামড় যেনো বন্ধ হয়ে গেলো,

- আ হহহহহহহহহহহহ রুমেল আস্তে কর,

রুমেল মায়ের স্ত নকে জোরে কচলে দিয়ে বললো,

- রুমেল কি? স্বামীকে তুমি নাম ধরে ডাকো? আপনি করে বলবা বুঝলা?

- জ্বী

রুমেল দুহাতে সজোরে মায়ের মা ই কচলাতে লাগলো ব্রার উপর দিয়েই, ৫ মিনিট যেতেই পেন্টিটার উপস্থিতি রুমেলের কাছে বিরক্তিকর মনে হলো, সে জননীকে ঘুরিয়ে হাটু গেড়ে বসিয়ে তার পেন্টিটি খুলে দিলো, পেন্টি খুলতেই মায়ের পো দের বা রা দুটি উন্মক্ত হলো, রোমানা ছেলের যৌবনের নৌকায় নিজেকে সপে দিলো।

রুমেল দুহাতের থাবায় দুই বা রাকে দুদিকে চেপে ধরে মায়ের গু দের মধ্যে পেছন থেকে বা ড়াটা আবার ঢুকিয়ে দিলো, কোমরে ধরে প্রতি ঠা পের তালে তালে পো দের বা রা দুটি আর ম ই দুটি দুলতে লাগলো, রুমেল মায়ের পিঠের উপর দিয়ে ব্রা এর হুক খুলে দিতেই স্ত ন যুগলের দোলনী তীব্র হলো, নিচের দিকে ঝুলে দুলছে, রুমেল মায়ের দু বগলের নিচদিয়ে হাত নিয়ে বারবার কচলে দিচ্ছে,

সে মায়ের লম্বাচুলগুলো দু হাত দিয়ে কানের গোড়া থেকে নিয়ে টেনে ধরে ধরে দূর্বার গতিতে কোমর চালাতে লাগলো, উ হ্হ্হহহহহহ, আস্তে করেনননননন, আ হহহহহহহ আ হহহহহহ ও হহহহহহ রুমেল তখন হিংস্র কোনো পশু যে কিনা শিকারে ব্যাস্ত, কোনো নরম হরিনীর মাংস সে খুবলে খুবলে খাচ্ছে, তার কিছুই শুনার সময় নেই,

সে দ্রুতই মায়ের পজিশন পাল্টালো, রোমানা কে কাত করে তার পাশ বরাবর শুয়ে মায়ের বাম পাটেকে উচু করে বামহাতে ধরে ধনটা মায়ের গু দে পুরে চু দতে লাগলো,

- রোমানা তোমার গু দে এতো শান্তি কেনো, এই শান্তি আমি প্রতি রাতেই পেতে চাই,

- আপনার বৌকে আপনি যখন খুশি লাগাবেন, আপনার ইচ্ছে।

রোমানা নিজেও বলতে পারবেনা সে কি বকছে, সুধু একটা তীব্র সুখ সে অনুভব করছে ছেলের প্রতি ঠা পের তালে তালে, রুমেল মায়ের গলার কাছে নাকমুখ গুজে দিলো, মায়ের গা থেকে একটা উত্তজক গ্রান আসছিলো সেটা নেওয়ার জন্যে। কামের নেশায় রুমেল মায়ের গলার মধ্যে কামড় বসিয়ে দিলো, রোমানা ব্যাথায় কাকিয়ে উঠলো,

ও হহহহহ্ ,

রুমেল মায়ের ভো দা থেকে বা ড়াটা বের করতেই কেমন প্রপ করে একটা শব্দ হলো,

- বৌ তুমি এবার আমার উপর উঠে চু দো।

রুমেল আদেশ করলো আর চিত হয়ে শুয়ে রইলো। রোমানা আক্তার ছেলের খাড়া শক্ত বা ড়াটার মু ন্ডিটা গু দে লাগিয়ে ধীরে ধীরে বসে পড়লেন পুরোটা না ঢুকতেই রুমেল নিত থেকে কসে একটা ঠা প দিলো,

ও হহহহহহহহ মাগোওওও

রোমানা কোমর নাচাতে লাগলেন, নিজের সাজিয়ে রাখা ৩৫ বসন্তের শরীরটাকে যেনো ভেঙচুরে শেষ করে দিতে থাকলো রুমেল,

- বৌ আরো জোরে

বলে রুমেল মায়ের পা ছার দাবনায় থাপড়াতে লাগলো, সুখের চোটে রোমানার চোখদিয়ে পানি ঝরতে লাগলো। একসময় রোমানা খিচুনি দিয়ে রুমেলের বুকে ঝুকে পড়লো, উত্তপ্ত বা ড়ার গরম রসের ছোয়া পড়তেই রুমেল বুঝলো মায়ের খেলা শেষ সে রোমানাকে ভাড়া গাথা অবস্থাতেই উল্টে মিসনারীতে নিয়ে পিষ্টনের মতো ঘষা ঠা প দিতে থাকে কিছুক্ষণ চলার পর মায়ের গু দের পেশির চাপে রুমেলের বী র্য বের হতে লাগলো,

- রোমা এই ধরো আমি তোমার পেটে আমার ভালোবাসার নিদর্শন দিচ্ছি, তোমাকে আমার সন্তানের মা বানাচ্ছি,

রুমেল নির্দধায় তার মোটা বা ড়াটা চেপে ধরে মায়ের গোলাপী গু দে সকল বী র্য ছেড়ে দিলো। রোমানা বুঝতে পেরেছে ছেলের বী জ দ্বারা সে প্লাবিত কিন্তু তার বাধা দিতে ইচ্ছেই করছেনা, করুনা সে প্লাবিত, স্বামীর তো সে জো নেই, সন্তানই যখন তার স্বামীর কর্তব্য পালন করে তাকে যৌ ন সুখ দিচ্ছে, তাহলে এখন থেকে তার সন্তানেই তার স্বামী।

আজ থেকে সে মোসাম্মত্ রোমানা আক্তার, মীর্জা বাড়ির বড় ছেলে রুমেল মির্জার রাতের বৌ হলো! কিন্তু রাত তো আরো বাকী! রুমেল মায়ের উপর কিছুক্ষণ শুয়ে ছিলো, বুকের সাথে মায়ের স্ত নের স্পর্শ তার যৌনতা জাগাতে সময় নেয় নি, তার উপর টগবগে যুবক সে, মায়ের মায়ের যৌবনকে বসে আনা তার জন্যে নিশ্চই কঠিন হবে।

রোমানা বুঝতে পারছে ছেলের বা ড়াটা গু দের ভেতরে থেকেই শক্ত তে শুরু করেছে! খোদা তার যৌবনকে এখনো ধরে রেখেছলো মনে হয় রুমেলের হাতে সৌপদ্দ করার জন্যেই, রুমেল মৃদুভাবে কোমর নাড়তে লাড়তে, মায়ের মা*ইগুলো চুষতে লাগলো, চুষতে চুষতেই মা*ইয়ের বোটায় কামড়ে দিলো, হটাত নিপলে কমড় খেয়ে রোমান ও জোরে শব্দ করে উঠলো, রুমেল মায়ের মুখে ঠোট চেপে তার চিতকার বন্ধ করলো,

- নতুন স্বামীর আদরের কথা কি সবাইকে জানাতে চাও নাকি?

রুমেল ঠা পিয়ে চললো তার জননীকে। তারপর আরও তিন বার মার গু দে বীর্য ঢাললো, রোমানার গায় শক্তি ছিলোনা, উঠে গিয়ে নিজের খাটে শোয়ার, সে রুমেলের সাথেই ঘুমিয়ে পড়লো। সকালে দরজায় ধাক্কায় শব্দে রোমানার ঘুম ভাংলো , কয়টা বাজে ঠিক বলতে পারবে না, তবে আলো ফুটেছে চারদিকে।

চোখ খুলতেই, নিজেকে উ*ল'ঙ্গ অবস্থায় ছেলের আলিঙ্গনের মধ্যে দেখতে পায়, ছেলে কাত হয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে আছে, ছেলের ধ*নটা উন্নত হয়ে তার তলপেটে খোচা দিয়ে রয়েছে, রোমানা অবাক হয়ে আছেন এই শাবলটা কি করে তিনি ভেতরে নিয়েছেন? রমিজেরটা তো এর তুলনায় বাচ্ছা, যেমন বেড় তেমনি লম্বা। ই সসসসস কি বিশ্রী অবস্থা! ধ'নে গু দের রস শুকিয়ে চটচটে হয়ে আছে।

তার শুভ্র মা ই দুটো লাল হয়ে আছে, একটাতে দাতের ঘা বসে আছে, ব্যাথা করে উঠলো ঘাড়ের কামড়ের ঘা তেও আস্তে করে রোমানা রুমেলের বাহু সরিয়ে উঠে নিজের কাপড় খুজতে লাগলো, ব্রাটা পেলো ছেলের পায়ের নিচে, পেন্টিটা, তার বালিশের কাছে, পেন্টিটা পরতে গিয়ে মনে হলো, পেন্টির নিচে বী র্য লেগে শুকিয়ে আছে।

তারপর সেলোয়ার আর কামিজটা পরে নিলো, ওরনাটা খুজেঁ পেলেন না।  রুমেলের গায়ে পাতলা কাথাটা চাপিয়ে দিয়ে, চুল গুলো হালকা ঝেরে হাত দিয়ে খোপ করে নিলেন, দরজায় ধাক্কা যদিও বন্ধ হয়ে গিয়েছে, রোমানার মনে ভয় ডুকে গেলো, কি জানি রমিজ ঘরে ঢুকেছে নাকি!

সে দরজা খুলে গেইটের তালা লক্ষ করে দেখলো আটকানোয় আছে, তারপর নিজের রুমে গেলো, দেখে সোমা খাটে বসে আছে, মাকে দেখতেই, জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলো,

- আম্মি, কই গেছিলেন আপনি!

- এইতো মা আমি এখানেই আছি,

সোমা প্রায় আধঘণ্টা হয়ে গিয়েছিলো, বিছানায় মাকে না দেখে সে ভবলো মা বোধয় বাথরুমে এরপর সে সেদিকেও না দেখে ভাইজানের দরজায় ধাক্কা দিতে দেখে ভাইজানের দরজাও বন্ধ!

- কান্না করে মা মা, আমার লক্ষ্মী মেয়েটা, তুমি দাত ব্রাশ করে বিস্কিট খাও, আম্মি গোসল করে নিই,

রোমানা অয়ারড্রপ থেকে নতুন কামিজ আর সেলোয়ার টাওয়াল নিয়ে গোসল করতে চলে গেলেন, যাক রমিজ আসেনি তাহলে, সামনে থাকে সতর্ক হতে হবে, রোমানার ছেলের দেওয়া যন্ত্রনাগুলো ভালোই লাগতে থাকে, এ ব্যাথায়ও সুখ ছিলো, রোমানার ফোলা গু দের কোয়া গুলো আরো ফুলে ফেঁপে গিয়েছে ৷ ছেলে কতবার যে তার বী র্য ঢেলেছে রোমানা হিসেব রাখেনি, তবে যতবার তাকে পূর্ন করেছে, ততবারই যো নি গহব্বারের দেওয়ালে যা অনুভূতি পেয়েছে তা এখনো অনুভব করতে পারছে।

রোমানা জানে সে গুনাহে জড়িয়ে গিয়েছে তারপরেও এ সুখ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করার মতো দৃঢ়তা তার নেই, তার ধরে রাখা যৌ'বন সুধা ছেলে যখন একবার পান করেছে তখন বারবার আসবে আর ছেলের কামনাকে রোখার ক্ষমতা রোমানার নেই।

চুলগুলোতে শেম্পু করে নিলো। তারপর টাওয়াল দিয়ে নিজের সারা শরীর মুছে ব্রা পেন্টি আর নতুন ফুলহাতা সেলোয়ার কামিজটা পরে নিলো, তার সবগুলো সেলোয়ার কামিজেই ফুলহাতা, রোমানা শাড়ি কম পরে কারন শাড়িতে তার পেটের কিছু অংশ অনাবৃত থাকে, নিজেকে পর্দায় রাখার জন্যে এতো কিছু করলো, নিজেকে সবসময় ঘরে রাখলো শেষে ঘরের ছেলেই কিনা তার যৌ'বন রস ভোগ করলো।

যে পেটে দশমাস দশদিন ছিলো সে পেটেই তার নিজের সন্তান জন্মানোর আকাঙ্ক্ষায় নিজের মা'ল ঢেলে দিলো, রোমানা এতো কিছু ভাবতে চায়না, ছেলে তাকে যে সুখ দিয়েছ, এখন থেকে সে এসুখ নিয়মিত পাবে এতেই শান্তি। রুমেল ঘুম থেকে উঠে দেখলো, তার গায়ে পাতলা কাথা জড়িয়ে আছ, মাকে সে দেখতে পেলো না। বা ড়াটা তার এখনো ঠাটিয়ে আছে। সে নিচ থেকে লুঙ্গিটা নিলো লুঙ্গির সাথে মায়ের ওরনাটাও পেলো, সে লুঙ্গিটা পরে ওরনাটা শুকতে লাগলো,

বিছানার চাদর টা এলো মেলো, থাকুক এলো মেলো সে গিয়ে গোসল করে আসলো, ঘরে আসলেই দেখলো মা রুটি বানিয়ছে, ভেজা লুঙ্গিটা শুকাতে দিয়ে এসে, নাস্তা খেতে বসে গেলো ভিষন খিদা লেগেছে তার, মা ডিম ভাজি দিতে দিতে বললো,

- আর লাগলে বলিস।

মায়ের ঠোটগুলো হালকা ফুলে আছে আর গালটা কেমন লাল হয়ে রয়েছে, এটাই হিজাবের মধ্য থেকে সুধু মুখটায় দেখা যাচ্ছে তবে মায়ের ৫ ফুট ৫ ইঞ্চির শরীরটা কল্পনা করতে তার তেমন একটা বেগ পেতে হলো না। বাইকের শব্দ, ছোটমামা এসেছেন আসমাকে নিয়ে, সাথে আব্বাও আছেন, হয়তো বাজার থেকে এদিকে আসতে উঠেছেন। মামা,কে সালাম দিতেই মামা জিগাসা করলেন,

- কি খবর নেতা?


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area