Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের চাহিদা ( পর্ব ১২ )


 #গল্পঃ মা ছেলের চাহিদা

#পর্বঃ ১২

রুমেল পেছন থেকে মায়ের বগলের নিচ দিয়ে হাত গলিয়ে স্ত ন দুটো মুঠো করে ধর,, নিজের বা ড়াটা মায়ের পা ছায় চেপে দিতে দিতে বললো,

- এখুধা তো তোমাকে দেওয়া ছাড়া মিটবে না আম্মা।

রুমেল তার মাকে তুমি করে সম্ভোধন করতে লাগলো,

- কি করছিস রুমেল, তোর বোন ঘরে,

রুমেল তার বা হাতে ধরে রাখা বা স্ত নটা ছেড়ে মায়ের পা ছার দাবানা টা ধরে সেলোয়ারের উপর দুয়ে কচলে দিতে দিতে বলতে লাগলো,

- কিসের বোন সে আমার মেয়ে আর তুমি আমার বৌ!

রোমানা নিজের নিয়ন্ত্রন হারিয়েও ছেলের সামনে নিজেকে শক্ত দেখানোর জন্যে ছেলেকে ঠেলে দিয়ে বললো,

- এসব ঠিক না!

- কি ঠিকনা আম্মা? তোমার শরীরতো অন্যকথা বলছে, তুমি বলতে না চাইলেও তোমার মা ই দুটো শক্ত হয়ে জানান দিচ্ছে তারা আমাকেই চায়।

- রুমেল একদম বেশী হয়ে যাচ্ছে কিন্তু, তোর সাথে আমার যে সম্পর্কটা হয়েছে, এটার গোপনীয়তা যদি বজায় রাখতে না পারিস তাহলে, এটার সমাপ্তি এখানেই হবে।

রুমেল নিজেকে সামলে নিলো, সে খাড়া বা ড়া নিয়েই যেতে যেতে বললো, ভাত বাড়ো তাড়াতাড়ি, রুমেল বাহিরের কল থেকে হাতমুখ ধুয়ে এসেই দেখে টেবিলে সব রেড়ি, সোমা আর রুমেল বসলো,

- কি ব্যাপার আম্মা, আপনি বসছেন না কেনো?

- আমি পরে খাবো,

রুমেল চোখ বড়বড় করে বললো,

- আপনারে বসতে বলছি,

রোমানা আর কথা বাড়ালো না, সেও তাদের সাথে বসলো, রুমেল যেনো সন্তুষ্ট হলো।  খাওয়া শেষে রুমেল নিজের রুমে চলে গেলো, আর রোমানা চলে গেলো রান্নাঘরে।

- হুজুর ওয়াজের আয়োজন যে আমাদের মাদ্রাসার মাঠে করবেন বলেছেন, কি মনে হয়? এতো মানুষ হবে তো?

- মালিক চাইলে অবশ্যই হবে, আপনি দেখে নিয়েন শাফি সাহেব মানুষ ক্ষমতাসীনদের উপর কেমন ক্ষেপে আছে তা আপনি ভালো করেই জানেন,

- সেটা অবশ্য ঠিক বলেছেন ৷

- আর প্রধান বক্তা যেহেতু মাওলানা ইসহাক সাহেব, মানুষতো আসবেই ৷

- মানুষের হেদায়াত থেকেও মনেহচ্ছে রাজনৈতিক দিকটা এই মাহফিলে একটা বিশেষ গুরুত্ব পাবে

- এটা ঠিকনা, শাফি সাহেব, রাজনীতি আর ধর্ম দুটা আলাদা কিছু না, দুটাই এক ৷

- হুজুর, যদি এসব বুঝতাম তাহলে রাজনীতিই করতাম শিক্ষকতা ছেড়ে ৷ তারপরেও ইসহাক সাহেব যখন দাড়িযে়ছে উনার প্রতিই সমর্থন থাকবে,

- এতোক্ষণে আসল কথাটা বললেন কেরামত হুজুর কোথায় উনাকে একটু ডাকেন তো।

কেরামত সাহেব, তার ৪র্থ জমাত থেকে অফিস রুমে আসলো,

- একটা কাজ করেন, আজকে ছাত্রদের জলদি ছুটি দিয়ে দিন, আমি আইনুলকে দিয়ে নোটিশ পাঠিয়ে দিচ্ছি, ছাত্রদের লাগিয়ে মাঠের মঞ্চটা তৈরী করিয়ে নিন, কালের মাহফিলের আয়োজনে যাতে কোনো কমতি না থাকে ৷

- জ্বী হুজুর।

রমিজ মির্জা আগামীকালের ওয়াজের জন্যে ছাত্রদেরকে মঞ্চ সাজাতে বলে, তিনি তাড়াতাড়িই বাড়ির দিকে রওনা হলেন ৷ ওদিকে আসমারও সরকারী মাদ্রাসা ছুটি হয়ে গিয়েছে। রুমেল তার বা ড়াটা হাতে নিয়ে রুমে শুয়ে শুয়ে ভাবছিলো কি করে ঠান্ডা করা যায় এটাকে, সোমাটাও ঘরেই, সোমা হয়তো মায়ের রুমেই আছে ৷ রোমানা প্লেট বাটি ধুয়ে শেলের উপর রেখে শুতে গেলো, মেয়েটা তার শুয়েই ছিলো,

- আম্মি এসেছেন আপনি? আমায় কিন্তু গল্প শুনতে হবে।

- আচ্ছা শুনাবো

রোমানা খাটে শুতেই সোমা তার কোল ঘেষে চলে এলো, তারপর রোমানা তার গল্পের ঝুলি থেকে আরেকটা গল্প সোমার কাছে বলতে লাগলো, তবে সোমা কিন্তু কখনোই পুরু গল্প শুনতে পারেনা তার আগেই সোমার চোখ ভার হয়ে আসে, ঘুমের রাজ্যে সে হারিয়ে যায়। কিন্তু রোমানার ঘুম আসছেনা আজ, ইস ছেলেটা রান্না ঘরে যেভাবে চেপে ধরলো! আর তার ইয়েটাও দানবের মতো, আসলেই, আমি যদি রুমেলের বৌ হতাম! কি যাতা ভাবছি আমি, আমার কি লাজ লজ্জা সব চলে গেলো!

নিজের শরীরতো পর্দা করে ঢেকে রাখি, কিন্তু এসব ভাবনা ঢেকে রাখবো কি করে। ছেলে যেভাবে গ'দন দিয়েছে এভাবনা তো ঢেকে রাখা অসম্ভব হয়ে পড়েছে, তার পক্ষে কি কখনো সম্ভব হবে ছেলের আমন্ত্রণকে প্রত্যাখান করার? সে কি পারবে এসব থেকে বের হতে নাকি আরো জড়িয়ে পড়বে অবৈধ এ সম্পর্কে।

- ই স, আবার বোধয় গোসল করতে হবে, গু'দটা যে ভিজে জবজব করছে, আসরের নামাজটা পড়বে কি করে!

- আম্মা? আপনি কি জেগে আছেন?

ছেলের আওয়াজ!

- আমার রুমের দিকে একটু আসেন তো,

রুমেল গলিতে দাড়িয়ে মাকে ডাকতে এসেছে, রোমানার গাটা কেমন যেনো কাটাদিয়ে উঠলো, ছেলে তাকে কেনো ডাকছে? রোমানা উঠে, কামিজটা ঠিক করে ঘোমট টা পরে রুম থেকে বেরোলো, রুমেল কেচি গেইটটা টেনে দিয়ে এসে বললো,

- আম্মা একটু আমার রুমে আসেন,

সে রোমানাকে সুজোগ না দিয়েই, টেনে নিজের রুমের দিকে নিয়ে গেলো।

- আম্মা আপনারে কেনো ডাকছি আপনি ভালো কইরাই জানেন,

- কিন্তু এখন!

- এখন কি হইছে?

- তোর আব্বা যে কেনো সময়ই চলে আসতে পারে,

- তো কি হইছে, আসলে আসুক। দেখুন তিনি যে, নির্বাচনে যেই জিতুক তার বৌকে আমিই জিতে নিয়েছি।

রুমেল মায়ের হাতে তার বা*ড়াটা ধরিয়ে দিয়ে বললো,

- এইটা দিয়ে ঠা*পিয়ে ঠা*পিয়ে।

রোমানা এধরনের ভাষা শুনায় অভ্যস্ত নয়, কিন্তু তারপরেও তার মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছিলো ছেলের মুখে এসব শুনে। ছেলের বা*ড়াটা রোমানা তার হাতের মুঠের মধ্যে আসছিলো না, রোমানা চমকে উঠলো। এটার দৈত্যকৃতি সাইজ আর দৈর্ঘ দেখে।

- আম্মা, হাতে নিয়ে বসে থাকলে তো হবে না, কাজ শুরু করেন,

- কি করবো,

রুমেল মাকে শক্ত করে জড়িয়ে বিছানায় চিত করে বললো,

- এমন ছিলানি করবেন না আম্মা, তাহলে কিন্তু কষ্ট দিয়ে করবো আপনারে, আব্বার লগে এতো বছর ধরে সংসার করলেন, আর আপনি আমারে জিগাস করেন কি করবেন, চুইশা দেন।

- না না ছি, এসব আমি পারবো না,

- আপনি পারবেন, না পারলেও আপনেরে পরতে হবে, আপনার নতুন ভা তার আমি এখন থেকে আপনারে যা বলি যেভাবে বলি করবেন।

রুমেল জননীর পা ছা চেপে ধরে লম্বা একটা চুমু দিয়ে বললো,

- বুঝেছো বৌ,

রোমানা চুপ করে ছিলো, রুমেল, বিশ্রী ভাবে মায়ের স্ত ন দুটো কচলে দিলো, তাতেই রোমানা বলে উঠলো,

- উ হহহহহহ বুঝেছি বুঝেছি।

রুমেল জননীর ঘেমট টা খুলে আলনায় ছুড়ে দিলো,

- আপনে ঘরের মধ্যে এসব পরেন কেনো!

- তোর আব্বায় বলছে, পর্দা করতে, ঘরে হোক বাহিরে হোক, তার কথা আমি ফেলেদিই কি করে,

- আচ্ছা ফেলতে হবে না আপতত, সেলোয়ারের ফিতাটা খুলেন,

- রুমেল সব তো দেখা যাচ্ছে, আমার লজ্জা করে।

রুমেল জননীর গালটিপে বললো,

- আমার লজ্জাবতী মামনি,

রুমেলই তার ফিতাটা টানদিলো, জননীকে খাট থেকে নামিয়ে ফ্লরে দাড় করাতেই তার কালো সেলোয়ারটা মাটিতে পরে গেলো, রুমেল বসে থেকে জননীর মাথাটাকে তার খাড়া বা ড়ার উপর চেপে ধরলো, জননীর মুখের মধ্যে খুব টাইট হয়ে বা ড়াটা ঢুকছিলো, জননীর শ্বাস বন্ধের উপক্রম হলে রুমেল তার মুখ উঠিয়ে নেয়,

- বুঝলেন আম্মা এমনে করেই চু ষে দিতে হবে ,

রোমানা ছেলের দিকে তাকেয়ে হাফাতে লাগলো, রুমেল খাট থেকে উঠে গিয়ে, চেয়ারে বসলো, তারপর মাকে তার দিকে ইশারায় ডাকলে, রোমানা তার কাছে যেতেই রুমেল জননীকে উল্টো ঘুরিয়ে তারউপর বসতে বললো, রুমেলের বা ড়াটা জননীর রানের ফাকে গুজে গেলো,

- ই সস রে আম্মা উঠেন এটা আপনের সো না দুয়ে ঢুকানো লাগবে তো, বসতে বসতে ঢুকাবেন।

রুমেল মায়ের কোমরে দু হাত দিয়ে ধরে তারে উঠিয়ে তার পেন্টিকে এক পাশে সরিয়ে ভো দা বরাবর ধ*ন টাকে সেট করে মাকে আস্তে আস্তে বসাতে লাগতো তার কোলে,

- আস্তে কর না, ব্যাথা পাচ্ছি তো।

- কি করলেন আম্মা, এতো বছর আব্বারে দিয়া চো*দায়া ভো*দাটাও একটু ঢিলা বানাতে পারলেন না, ভো*দাটা আপনার যা টাইট ব্যাথা তো পাবেনেই,

রোমানা ছেলের বা*ড়ার সাইজ কল্পনা করে মনে মনে বললো, তোর যা মোটা বা*ড়া যে কোনো মহিলার ভো*দাও তোর জন্যে ছোট হয়ে যাবে। পুরোটা প্রবেশ করতেই যেনো রোমানার জরায়ুর গিয়ে ঠেকলো মাথাটা, তারপর রোমানায় কোমর নাচাতে লাগলো,

- ঠিকাছে আম্মা এভাবেই, আরো জোরে করতে হবে।

রুমেল তার মায়ের শক্ত মা*ই গুলো কামিজের উপর দিয়ে ছানাতে ছানাতে লাগলো। প্রায় ২৫ কি ৩০ মিনিট হবে রোমানা ছেলের যৌবনের নৌকায় নিজেকে সপে দিলো। এরপরই হঠাৎ রমিজের কন্ঠ শুনা গেলো,

- বৌ বৌ


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area