Type Here to Get Search Results !

দিদির ভালোবাসা ( পর্ব ৪ )


 #গল্পঃ দিদির ভালোবাসা

#পর্বঃ ৪

আমি- শেষ প্রশ্ন। কদিন করব আমরা এরম?

দিদি- ৭ দিন ধরে নে। তোর সাথে পরপর ৭ দিন সেক্স করলে আশা করি হয়ে যাবে । না হলে তারপর ভাবা যাবে তখন। আর এখন বেশি ভাবিস না। আর হ্যাঁ, এই কদিনে নিজে নিজে কিন্তু একদম বের করবি না একবারও। যা বের করবি দিনে একবার আমার সাথে, মনে থাকে যেন!

আমি – যো হুকুম জাহাঁপনা!

প্রথম দিন-

দুটো দিন খুব কষ্টে কাটল কোনও রকমে। সেক্স এর জন্য ছটফট করছিলাম এদিকে মাস্টারবেট করতেও দিদি বারণ করেছিল,। প্রসঙ্গত বলে রাখি, সেক্স এর ব্যাপারে আমি আনকোরা ছিলাম না। কলেজে একটা বান্ধবীর সাথে দুবছরে অনেকবার সেক্স করেছি। মাস্টার্স করার সময়তেও একটা সিনিয়র দিদিকে লাগিয়েছি কয়েকবার। যাইহোক দুদিন পর দিদি আমায় সকালে একটা টেক্সট করল তাতে লেখা, ‘আজ দুপুরে লাঞ্চ এর পর তোর বেডরুমে’।সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে জামাইবাবু থাকায় আর কোনও কথা হল না। আমার টুকটাক যা কাজ ছিল তাড়াতাড়ি সেরে নিয়ে ফিরে এলাম। লাঞ্চ এর সময় দেখলাম দিদি আমার সাথে প্রায় কথাই বলল না, আমিও আর ঘাঁটালাম না।উঠে যাওয়ার সময় বলল ,”তুই গিয়ে ওয়েট কর আমি টুকটাক কাজ সেরে আসছি”

প্রায় আধ ঘণ্টা পর দিদি আমার রুম এ এল। এসে চুপ করে আমার পাশে বসলো। মুখে কিছু বলল না।

আমি- কিরে নার্ভাস লাগছে?

দিদি- হ্যাঁরে ভীষণ নার্ভাস লাগছে, তোর?

আমি –আমারো নার্ভাস লাগছে কিন্তু বসে থাকলে তো জড়তা কাতবে না। আয় তুই বিছানায় শুয়ে পড়।

দিদি- আমার খুব লজ্জা লাগছে ভাই, তুই ঘরের আলো নিভিয়ে দে আর জানলাটাও বন্ধ করে দে।

আমি- পুরো অন্ধকারে কিকরে করব?

দিদি- ঠিক আছে নাইট বাল্বটা জেলে রাখ

আমি উঠে গিয়ে দিদির কথা মত সব করলাম। দিদি বিছানায় শুয়ে আগে চাদর ঢাকা নিল। তারপর নিজের প্যান্টি টা খুলে সাইডে রেখে বলল ,”আমি তৈরি রে ভাই” ।আমি গেঞ্জি খুলতে গেলে দিদি বাধা দিল। “ শুধু নিচের গুলো খোল” বলে মুখটা অন্য দিকে ঘুরিয়ে নিলো ।আমি প্যান্ট আর জাঙ্গিয়া খুলে দিদির পাশে শুলাম।

আমি- আমি তৈরি দিদি, এবার?

দিদি-আমার উপর উঠে আয়।

আমি উপরে উঠে এলাম। দিদি পা দুটো দুদিকে ছড়িয়ে দিল।

আমি- ঢোকাবো?

দিদি- শোন, বেশিক্ষণ ধরে করার দরকার নেই বুঝলি। তোর যদি মনে হয় যে তোর হয়ে যাবে তাহলে কন্ট্রোল করবি না বুঝলি , আর বের করার আগে বলবি আমায়। নে এবার ঢোকা !

আমি লিঙ্গটা হাতে করে সেট করে চাপ দিলাম হালকা! মাথাটা ঢুকল প্রথমে। বুঝতে পারলাম, দিদি মুখে যাই বলুক , ভিতরে ভীষণ উত্তেজিত হয়ে আছে! গুদের ভিতরটা পুরো রসে ভিজে চপচপ করছে! এবার আমি একটা ধাক্কায় অর্ধেকটা ধুকিয়ে দিলাম! দিদির মুখ থেকে একটা শব্দ বেরিয়ে এল! “ সসস আহহহহ!!”

আমি- কিরে লাগছে?

দিদি- নাআহ লাগেনি! ঢুকেছে পুরোটা ?

আমি- না রে অর্ধেক ঢুকেছে। ঢোকাই পুরোটা?

দিদি- আচ্ছা ঢোকা , একটু আসতে ঢোকাস ঠিক আছে?

আমি- ঠিক আছে তোর লাগলে বলিস বের করে নেব।

আর একবার কোমর তুলে ধাক্কা দিতে পুরোটা একবারে ঢুকে গেল!

দিদি- ভাই আসতে প্লিজ! আহহহ!

আমি – ঠিক আছে আসতে করছি কিন্তু তাতে কিন্তু শেষ করতে সময় বেশি লাগবে,আসুবিদে নেই তো?

দিদি- নাহহ তুই আগে একটু আসতে আসতে কর !

আমি আসতে আসতে কোমর নাড়িয়ে নাড়িয়ে দিদিকে চুদতে লাগলাম! দিদি হাত দিয়ে মুখ ঢেকে নিয়েছিল আর হালকা হালকা সীৎকার দিচ্ছিল চাপা আওয়াজ এ! আসতে আসতে চুদতে আমার কোনও অসুবিধে হচ্ছিলো না। আমি জানতাম অনেকক্ষণ অব্দি ধরে রাখতে পারবো এই স্পীডে করলে। তাও যখন একটু চাপ লাগলো একটু থেমে গেলাম

দিদি- কিরে থামলি কেন?

আমি – কোমর ধরে যায় তো নাকি! তোর মত কি রোজ করার অভ্যাস আছে?

দিদি লজ্জায় মুখ ঘুরিয়ে নিলো!

দিদি- আর একটু স্পীড এ কর এবার!

আমি স্পীড বাড়ালাম! দিদির আওয়াজ গোঙ্গানি আরও বেড়ে গেল! আমি তখন জানতাম না যে আমার ৭ ইঞ্চির বাঁড়াটা দিদির বরের সাড়ে চার ইঞ্চির ডাণ্ডার চেয়ে বেশ খানিকটা বড় আর মোটাও বেশি। আমার প্রতিটা ধাক্কা দিদির জরায়ুতে গিয়ে লাগছিল! প্রাথমিক জড়তা কাটিয়ে দিদি যে উপভোগ করছিল আমার মোটা বাঁড়ার চোদন সেটা ওর গুদের ভিতরের অবস্থা আর ওর চাপা শীৎকারে বেশ ভালই বুঝতে পারছিলাম আমি । মনে মনে বলছিলাম যে , সবে তো প্রথম দিন! দ্যাখ তোকে ৭ দিনে কিভাবে পুরো আমার বানিয়ে নেব!

সব মিলিয়ে প্রায় মিনিট ২০-২৫ চোদন হয়ে গিয়েছিল।

দিদি- কিরে আর কতক্ষণ লাগবে তোর? মেশিনের মত তো করেই চলেছিস! এবার তো বের কর!

আমি- কি করি বল আমি তো আর ইচ্ছে করে ধরে রাখিনি ,কিন্তু একটু কিছুক্ষণ স্পীডে না করলে আমার বেরবে না রে এখনই।

দিদি- ঠিক আছে এবার স্পীড এ করে তাড়াতাড়ি ভিতরে ফেল আমার!

আমি আর কথা না বাড়িয়ে পুরো গায়ের জোরে চোদা শুরু করলাম! বাঁড়াটা অনেকটা করে বের করে এনে বড় বড় থাপে চুদতে থাকলাম! দিদি অনেক চেষ্টা করেও আর নিজেকে আটকে রাখতে পারছিল না!

আমি- দিদি আর একটু! হয়ে এসছে এবার আমার!

দিদি- আহহহ ভাই! আহহ ভাইই আহহহহহহ আহহহহহহ!! ওহ মা গো! উফফফ! ইসসস আহহহহ!

ওহ গড ! আহহহ আহহহহ! ভাই রে! আহহ আউচ উম্মম উফফ ইসস আহহহ আহহহ আহহহ!

দিদির ছটফটানিতে আমি আর মাল ধরে রাখতে পারলাম না । একটা জোরে ধাক্কায় পুরো ভিতর অব্দি বাঁড়া ঢুকিয়ে মাল ফেললাম ভিতরে! শেষ হওয়ার পর ১-২ মিনিট দিদির উপর শুয়ে রইলাম! দিয়ে আসতে আসতে উপর থেকে নেমে শুয়ে পড়লাম দিদির পাশে। কিছুক্ষণ চুপচাপ শুয়ে রইলাম দুজনে পাশাপাশি, কারও মুখে কোনও কথা নেই। একটু পরে উঠে আমার রুম থেকে বেরিয়ে গেল। আমি বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে ঘুমিয়ে পড়লাম ক্লান্তিতে…


(চলবে)

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area