Type Here to Get Search Results !

দিদির ভালোবাসা ( পর্ব ১৫ )


 #গল্পঃ দিদির ভালোবাসা

#পর্বঃ ১৫

ছাতা গুটিয়ে উঠে এলাম তড়িঘড়ি। দিদিকে দেখলাম একটু নার্ভাস হয়ে পড়েছে।আর কথা বাড়ালাম না, বুঝলাম আবার ফিরে গেলেও আগের মত সাবলিল ভাবে থাকতে পারবে না হয়ত ও…বাইরে বেরিয়ে এসে দুজনের জন্য দুটো আইসক্রিম কিনলাম আমি। গাড়ির ভেতরের এসির হাওয়া আর আইসস্ক্রিম এই দুটো মিলিয়ে আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হল ও…

আমি- একটু বেশি বাড়াবাড়ি করেছিলাম বল…

দিদি- ধরে থানায় নিয়ে গেলে তোর জামাইবাবু অব্দি খবর পৌঁছে যেত! তখন কি বলতাম ওকে বল!

আমি- ধরে নিয়ে গেলে কি হত ভেবে কি লাভ, ধরা তো পড়িসনি…এঞ্জয় করলি? আগে সেটা বল!

দিদি- হুম…

আমি- কি হুম? একটু খুলে বল!

দিদি-এঞ্জয় করেছি!ভয়ের কারনেই হয়ত একটু বেশিই উত্তেজিত হয়ে পরেছিলাম!

আমি- জীবন একটাই…তাই সব কিছু একবার করে এক্সপিরিয়েন্স করা উচিৎ! আর তাছাড়া তোরই তো ফ্যান্টাসি যে রিস্ক নিয়ে প্রেম করবি! পূরণ হল তো ফ্যান্টাসি?

দিদি- হ্যাঁ হল! কিন্তু সত্যি খুব রিস্ক ছিল রে…

আমি-যাকগে ছার,কি করবে এখন, খিদে তো পায়নি এখনও , সপিং-এ যাবি?

দিদি- তেমন কিছু তো শপিং করার নেই এখন

আমি-বাবা এরম মেয়েও হয় যে শপিংএ যেতে চায়না? আচ্ছা মুভি দেখবি?

দিদি-কি মুভি? এত সকালে? সবে তো ১১ টা ২০ বাজে

আমি- ১২ টার দিকে দুপুরের শো থাকে,চল না, মজা হবে…কোনোদিন সিনেমা হলে প্রেম করিসনি তো? ইয়াং কাপেলরা কিন্তু করে!তোর আর একটা ফ্যান্টাসি পূরণ হয়ে যাবে! চল!

১২টার সময় Lake Mall Cinepolis-এ ঢুকলাম আমরা। দুপুরের শো , প্রায় হল ফাঁকা। ডানদিকে একদম উপরের দুটো কর্নার সিটে গিয়ে বসলাম আমরা। সারা হলে শুধু গোটা পাঁচেক কাপেল ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসে। দেখে মনে হল আমরা বাদে সব কাপেলই স্কুল-কলেজে পরার বয়েসি।মিনিট দুয়েক বিভিন্ন বিরক্তিকর অ্যাড চলার পর আলো নিভিয়ে মুভি শুরু হল। যদিও মুভি দেখতে কেউ আসেনি সেটা স্পষ্ট!আমাদের সোজাসুজি ৩টে রো আগে বসা একটা কাপেলকে দেখলাম মুভি শুরু হতেই চুমুর খেলা শুরু করে দিয়েছে!

দিদি আর আমি একে অপরের দিকে চোখ চাওয়াচাওয়ি করলাম!

দিদি- আমরাও কি ওদের মত…

আমি- তুই তোর মনের ইচ্ছে মত ফ্যান্টাসি পূরণ কর, আমি সঙ্গ দেব

দিদি আমার হাতটা নিজের হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে আমার কাঁধে মাথা রাখল…আমি আস্তে আস্তে ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিলাম কিছুক্ষণ। দিদি আলতো করে চুমু দিলো আমার গালে, আমিও দিলাম ওর গালে…সামনে তখন ছেলেটার কোলে মেয়েটা উঠে পড়েছে!

আমি- কিরে ওরম করবি?

দিদি- না অতটা ডেস্পারেট নই আমি…

আমি- একটু ডেস্পারেট হয়ে দ্যাখ ! এঞ্জয় করবি!

আমি প্যান্টের চেন নামিয়ে বাঁড়াটা প্যান্টের বাইরে বার করলাম!দিদি ওটাকে হাতে নিয়ে ধরলো মুঠো করে!আস্তে আস্তে খেলতে লাগলো ওটাকে হাতে নিয়ে !

আমি- আরও সাহসি হ! কে কি ভাববে ভুলে না!

দিদি আমার চোখে চোখ রাখল!

দিদি-কি চাস বল!

আমি- চুষে দে!

দিদি কিছু না বলে আমার কোলের কাছে ঝুঁকে পড়ে মুখে নিয়ে নিলো আমার বাঁড়াটা! ললিপপের মত চুষতে লাগলো বাঁড়ার মাথাটা ভীষণ যত্ন নিয়ে! আমি ওর মাথা চেপে ধরলাম হাত দিয়ে! জিভ দিয়ে চেটে দিতে লাগলো মাথার খাঁজটা!আমি আরামে চোখ বুজলাম! উফফফ কি সুখ!!

প্রায় ৪-৫ মিনিট চোষার পর মুখ তুলল দিদি!

দিদি- আরাম পেলি??

আমি- ভীষণ রে!ভীষণ সুখ পেলাম!

দিদি- এবার আমায় সুখ দে!

আমি- কিভাবে সুখ চাস বল!

দিদি- আঙ্গুল কর আমায়!

দিদি নিজেই প্যান্ট খুলে প্যান্টি সহ নামিয়ে দিলো প্রায় হাঁটু অব্দি! পা ফাঁক করে ধরল নিজের!

আমি মধ্যমাটা ঘষতে লাগলাম গুদের মুখে!

দিদি- দুটো আঙ্গুল ঢোকা!

মধ্যমা আর অনামিকা দুটো একসাথে ঢুকিয়ে দিলাম দিদির গভিরে!ভিজে চপচপে ছিল! দিদি যে খুব গরম হয়ে গেছিল সেটা ওর কথাতেই বুঝতে পারছিলাম তাই প্রথম থেকেই জোরে জোরে আঙ্গুল ঢোকাতে বের করতে লাগলাম!দিদি আমার ঘাড়ে মুখ গুজে কোনও রকমে নিজের শীৎকার আটকালো!মিনিট ৪-৫ করার পর দিদি দিদি আমার হাতটা খপ করে ধরল শক্ত করে!

আমি- কি হল!?

দিদি-তোকে ভেতরে চাই আমি ! এখনই! আমি আর পারছিনা! প্লিজ কিছু একটা কর!

আমি-ঠিক আছে বাড়ি চল তবে বাড়ি গিয়ে করব তোকে!

দিদি- ভাই প্লিজ! বাড়ি থেকে অনেকটা দূরে আমরা! বাড়ি ফিরতে ৩০-৪০ মিনিট লেগে যাবে! আমি এতক্ষণ থাকতে পারব না! প্লিজ একটু বোঝার চেষ্টা কর! একটা কোনও উপায় বের কর প্লিজ!

আমি –উপায় একটা আছে কিন্তু খুব রিস্কি!

দিদি- আমি এখন রিস্ক কি কিছু শুনতে চাইনা ! I WANT YOU NOW INSIDE ME!

আমি- ঠিক আছে তুই বাইরে গিয়ে Ladies Toilet-এ ঢোক! ঢুকে দ্যাখ ফাঁকা আছে কিনা, দিয়ে কল কর আমায়!

বলামাত্র দিদি উঠে চলে গেল!দিদির ভিতরে যে এত খিদে লুকিয়ে আছে, ভাবতেও পারিনি!

মিনিট দুয়েক পর ফোন করল…

দিদি- আমি ঢুকে গেছি মেয়েদের বাথরুমে। কেউ নেই আপাতত, তুই আয়!

আমি উঠে বাইরে এসে বাথরুমে ঢুকলাম। একটা দরজায় His অন্য দরজায় Her লেখা।

এদিকে ওদিক দেখলাম,কেউ দেখছে কিনা, দিয়ে Her লেখা দরজাটা ঠেলে ঢুকে পড়লাম ভিতরে।দিদি সামনেই দাঁড়িয়ে ছিল। ওর হাত ধরে আমি ওকে নিয়ে ঢুকলাম একদম শেষ টয়লেটটায়! দরজা লক করে দিলাম! দিদির ভীষণ কামুক দৃষ্টিতে তাকালো আমার দিকে! দুজনের কারও মুখে কথা নেই!

দুজনেই পটাপট নিজের জিন্সের বোতাম খুলে জিন্স আর আন্ডারপ্যান্ট নামিয়ে দিলাম হাঁটু অব্দি!দিদি পিছন ঘুরে কমড এর উপরে জলের পাইপ ধরে পা ফাঁক করে দাঁড়ালো! আমি পিছন থেকে এক ধাক্কায় গোটা বাঁড়াটা ঢুকিয়ে দিলাম ওর গুদে!ছোট যায়গা! দুজনে ঠিক করে দাঁড়াতেই পারছিলাম না! কোনও রকমে কোমর আগু পিছু করে চুদতে লাগলাম!

দিদি- ওহ ফাক!! ওহ গড!! আহহহহহ!!


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area